• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বেড়াতে আসুন রূপের রাণী বান্দরবানে লামায় কার্প জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ ইতিহাদ এর উদ্যোগে লামায় জাতীয় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা-২০২৪ অনুষ্ঠিত সরকারি পুকুরে মাছ শিকারের অভিযোগে লক্ষ টাকা জরিমানা করল উপজেলা প্রশাসন আগামীকাল শনিবার কাপ্তাইয়ে অনুষ্ঠিত হবে জোন কমাণ্ডার’স স্কলারশিপ: অংশ নিচ্ছেন ৫১২ জন শিক্ষার্থী খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব’র অন্তবর্তীকালীন কমিটির সাধারণ সভা ও পার্বত্যাঞ্চলের গুণী সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত নদীর পাড়ে তামাক চাষ বন্ধে বিএটিবি’র কৃষক সমাবেশ আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বই ও শিক্ষা উপকরণ উপহার প্রদান চাঁদার টাকা না দিলে হামলা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে -সন্ত্রাসী রকি গ্রুপ ১ যুগ পর মহালছড়ি গণতান্তিক উপায়ে বাজার ব্যবসায়ী কমিটি গঠন ওলামা বাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন

মায়ের ইচ্ছেপূরণে চিকিৎসক হতে চান মানিকছড়ির একমাত্র জিপিএ-৫ প্রাপ্ত হাসপ্রিয়া আক্তার হাসনা

আব্দুল মান্নান, স্টাফ রিপোর্টার খাগড়াছড়ি  / ১১২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪

আব্দুল মান্নান, স্টাফ রিপোর্টার খাগড়াছড়ি 
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি গিরিমৈত্রী সরকারি ডিগ্রী কলেজ ও মানিকছড়ি আইডিয়াল কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষার দিয়েছে ৭২৪জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পাসের হার যথাক্রমে ৪৭ ও ৭০ শতাংশ। একমাত্র জিপিএ-৫ পেয়েছেন সরকারি কলেজের মেধাবী ও বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী হাসপ্রিয়া আক্তার হাসনা। মায়ের ইচ্ছেপূরণে ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চান এই মেধাবী শিক্ষার্থী হাসনা।

মঙ্গলবার এইচএসসি পরীক্ষার ঘোষিত ফলাফলে দেখা গেছে, উপজেলার একমাত্র সরকারি কলেজে বিজ্ঞান, ব্যবসায় ও মানবিক বিভাগে মোট পরীক্ষার্থী ৬৭৩ জনে পাস করেছেন ৩১৭জন! এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী হাসপ্রিয়া আক্তার হাসনা। অন্যদিকে মানিকছড়ি আইডিয়াল কলেজে পরীক্ষার্থী ৫১ জনে পাস করেছেন ৩৬জন।

হাসপ্রিয়া আক্তার হাসনা ২০২২ সালে উপজেলার রাণী নিহার দেবী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। উপজেলার তিনটহরী ইউনিয়নের হেড কোয়ার্টার এলাকার মো. শাহআলম মোল্লার ৩ পুত্র, ৪কন্যার মধ্যে হাসনা সবার কনিষ্ঠ।

জিপিএ-৫ পাওয়ার আনন্দ অভিভূত হাসপ্রিয়া আক্তার হাসনা তার ভবিষ্যতে পরিকল্পনা জানিয়ে বলেন, আমার মায়ের ইচ্ছে আমি যেন বড় হয়ে ডাক্তার হই এবং আমার বাবার ইচ্ছে আমি যেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়ি এবং পরবর্তীতে জুড়িশিয়াল(Judicial) ম্যাজিস্ট্রেট হই। আমি আমার মায়ের স্বপ্নটাকে পূরণ করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি। আল্লাহ যদি চায় তাহলেই আমি আমার মায়ের এবং আমার পরিবারের স্বপ্ন পূরণ করতে পারব। আপনাদের সকলের কাছে আমি দোয়া প্রার্থী। আল্লাহ আমাদের তকদির নিয়ন্ত্রক এবং উত্তম ফয়সালাকারী ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ