• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নদীর পাড়ে তামাক চাষ বন্ধে বিএটিবি’র কৃষক সমাবেশ আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বই ও শিক্ষা উপকরণ উপহার প্রদান চাঁদার টাকা না দিলে হামলা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে -সন্ত্রাসী রকি গ্রুপ ১ যুগ পর মহালছড়ি গণতান্তিক উপায়ে বাজার ব্যবসায়ী কমিটি গঠন ওলামা বাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে কাপ্তাই সেনা জোনের প্রীতি ভোজ  পরিষদ ভবণ নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে মানিকছড়িতে সচেতন নাগরিক ফোরামের মানববন্ধন মাটিরাঙ্গায় প্রা‌ন্তিক কৃষক‌দে‌র মাঝে বিনামূ‌ল্যে সার ও বীজ বিতরণ চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে ২ দিনব্যাপী  দক্ষতা উন্নয়নের উপর কর্মশালা শুরু রাঙ্গামাটিতে ঘুষ-তদবির ছাড়া মেধার ভিত্তিতে ১৭ জন পেলেন পুলিশের চাকরি দাগনভূঞা সরকারি হাসপাতালে আস্থা ফিরেছে রোগীদের – ক্রমান্বয়ে বাড়ছে রোগী, কনসালটেন্ট ও জনবল সংকটে চরমে

মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই সড়কের ড্রেন নির্মাণ

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, নিজস্ব সংবাদদাতা, লামা: / ৯৫৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বান্দরবানের লামা উপজেলা শহরে বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ১১ কোটি টাকার সড়ক উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। লামা বাজারের চৌরাস্তা মোড় থেকে লাইনঝিরি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কে ১১ কোটি টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ করছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ বান্দরবান। এই কাজের লামা বাজারের ছোট নুনারবিল মার্মা পাড়া সংলগ্ন রাস্তার পূর্ব পাশে নতুন ড্রেন নির্মাণ হচ্ছে।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তা প্রশস্ত করায় পাশের বিদ্যুতের পিলারটি বর্তমান ড্রেনের মাঝখানে পড়েছে। আশপাশের মানুষ বলছে, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে পিলার সরিয়ে ড্রেনের কাজ করা যেত। কিন্তু সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন দায়সারাভাবে পিলারটি ড্রেনের মাঝখানে রেখেই ড্রেনের কাজ শেষ করছে। ড্রেনের দু’পাশে ওয়াল তোলা হলে বিদ্যুতের পিলারটি ড্রেনের মাঝে পড়বে। তখন এই ড্রেন দিয়ে পানি যাবে কিভাবে ? এমনটা ভাবছেন স্থানীয়রা।

এদিকে, এই উন্নয়ন কাজটি শুরুর পর থেকে হাজারও অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে বলেও জানায় বাজার ব্যবসায়ীরা। ড্রেন নির্মাণে সিলেট পাথর ও বালু ব্যবহার করার কথা থাকলে তা না করে লোকাল বালু ও নিম্নমানের পাথর ব্যবহার হচ্ছে। ভালো মানের সিমেন্ট ব্যবহারের পরিবর্তে আরামিট ব্র্যান্ডের সিমেন্ট ব্যবহার হচ্ছে। এছাড়া কাদা ও পানিতে হচ্ছে ঢালাই। কাউকে বলেও কোন প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছেনা।

এই বিষয়ে কথা হয় এই কাজের দায়িত্বরত অফিসার বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী পুণেন্দু বিকাশ চাকমার সাথে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়টি আমি অবগত নয়। স্থানীয়রা বলছে, কাজটি শুরুর পর থেকে সওজ বিভাগের দায়িত্বরত কোন অফিসারকে দেখা যায়নি। অফিসের কর্মচারী ও ড্রাইভাররা ইঞ্জিনিয়ারের দায়িত্ব পালন করছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ