• শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৪:১১ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রাস্তা নয় এ যেন মরণফাঁদ: যশোর সাতক্ষীরা মহাসড়ক পার্বত্য অঞ্চলে দেশি ফলের সম্ভাবনা অপরিসীম: পানছড়িতে জাতীয় ফল মেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত দুস্থ ও অসহায়দের মানবিক সহায়তা দিল সেনাবাহিনী বর্ষায় এদের কদর বাড়ে লংগদুতে সেনা জোনের উদ্যোগে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী

রাজারহাটে তিস্তার ভাঙ্গন পরিদর্শনে কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার

আনিসুর রহমান, রাজারহাট প্রতিনিধি: / ৫৪২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউপির চর গতিয়াসাম মৌজায় তিস্তার অব্যাহত ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার সৈয়দা জান্নাত আরা।২২ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে সরেজমিনে ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল উৎপল কুমার রায়, রাজারহাট থানার ওসি মো: রাজু সরকার, ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সহ: অধ্যাপক রবীন্দ্রনাথ কর্মকার, প্রেসক্লাব রাজারহাটের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম প্রমূখ। এ সময় পুলিশ সুপার আসার খবর শুনে ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় শত শত মানুষ জমায়েত হয়ে তাদের দু:খ দুর্শার কথা জানান পুলিশ সুপারকে। এ সময় পুলিশ সুপার হ্যান্ড মাইকে ভাঙ্গন কবলিত এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তব্যে বলেন, আপনাদের দু:খ-দূর্দশা নিজ চোখে দেখলাম। আমি জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ভাঙ্গন রোধকল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জোর দাবি জানাবো। পাশাপাশি ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ভাঙ্গন রোধে বাঁশের বান্ডাল তৈরি করে ভাঙ্গন প্রতিরোধ করার জন্য তিনি ব্যক্তিগত নগদ কিছু অর্থ প্রদান করেন। উল্লেখ্য, চলতি বর্ষা মৌসুমে ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের গতিয়াশাম মৌজাটিতে তিস্তার তীব্র ভাঙ্গন দেখা দেয়। এ পর্যন্ত অত্র এলাকার প্রায় ১৬০০ পরিবারের বসতভিটার পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির ও শত শত একর ফসলি জমি তিস্তাগর্ভে বিলীন গেছে। এলাকাটিতে ভাঙ্গন এখনও অব্যাহত রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ