• মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা বিতরণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান নানা আয়োজনে বান্দরবানে শান্তি চুক্তির ২৭তম বর্ষপর্তি উদযাপন কাতারে গণিত প্রতিযোগিতায় লামার কোয়ান্টাম কসমো স্কুলের উছাইওয়াং-এর সাফল্য গোয়ালন্দে জেলের জালে ৫২ কেজি ওজনের বাগাড় পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ২৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন-অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ প্রাকৃতিক ও নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য আর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের এক রূপময় ভূ-খণ্ড পার্বত্য চট্টগ্রাম–ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেহেদী হাসান মহালছড়ি সেনা জোন কতৃক ফ্রি চিকিৎসা সেবা,বিনামূল্যে ঔষধ ও শীত বস্ত বিতরণ কর্মসূচি সম্পন্ন পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৭তম বর্ষপূর্তি উদযাপন, গণসমাবেশ ও র‍্যালী করলো পার্বত চট্টগ্রাম চুক্তির এক পক্ষ পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি খাগড়াছড়ি জোনের আওতাধীন পানছড়ি আর্মি ক্যাম্প কর্তৃক বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্পেইন কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে বার্মিজ অজগর সাপ অবমুক্ত চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেফতারী পরোয়ানাভূক্ত ২ জন আসামী গ্রেফতার কাপ্তাইয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিদর্শনে অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ রেজাউল করিম 

রাঙামাটি জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার সনদ ও পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: / ৩৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

 

পার্বত্য রাঙামাটিতে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার সনদ ও পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাঙামাটি ইফা’র মিলনায়তনে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রাঙ্গামাটি ইফা’র উপপরিচালক মুহাম্মদ ইকবাল বাহার চৌধুরীর সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রশাসন বিভাগের সেকশন অফিসার কৃষিবিদ মো. মুরশিদুল ইসলাম।

রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় ১০টি উপজেলার ২০ টি স্কুল ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী জেলা পর্যায়ে পুরস্কার ও সনদ পেয়েছেন। প্রতিযোগীরা ইসলামিক জ্ঞান, রচনা, উপস্থিত বক্তৃতা, কবিতা, ক্বেরাত, হামদ নাত ও আযান এ অংশ নেন।

এসময় ইফা’র উপপরিচালক মুহাম্মদ ইকবাল বাহার চৌধুরী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদেশ্যে বলেন, পড়া-লেখার কোন বিকল্প নাই। আসলেই আমার এতোটাই ডিভাইস নির্ভর হয়ে গেছি যে, আমাদের পাঠ্যপুস্তক পড়ার সময় নাই। এর বাহিরেও যে অনেক জ্ঞানের ভান্ডার রয়েছে যা আমাদের জানা দরকার, শিখা দরকার। যারা এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছো এবং যারা বিজয়ী। সবার সুযোগ আছে বিভাগীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করার। বিভাগীয় পর্যায়ে কেউ উত্তির্ন হয়। তাহলে তোমাদের জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। এজন্য আমি বলবো, ইসলামিক জ্ঞান ও সাধারণ জ্ঞানের বিষয়ে পড়ালেখা করতে পরো।

রাঙামাটিতে প্রত্যেকটা উপজেলায় ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সমৃদ্ধ পাঠাগার রয়েছে। সেখানে প্রচুর ইসলামি বই, সাধারণ জ্ঞানের বই-প্রচুর পরিমাণে আছে এবং একটি-দুটি করে জাতীয় পত্রিকাও রাখা হয়। সেখানে সময় করে গিয়ে পড়বা। এসময় তিনি বিজয়ীদের অভিনন্দন ও যারা বিজয়ী হতে পারেনি তাদের অনুপ্রেরণা দিয়ে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে তারা যাতে উত্তির্ন হয়ে জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করতে পারে এই কামনা করে করেন।

রাঙামাটি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপার মোজাম্মেল হকের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন, ফিল্ড সুপারভাইজার আবু বক্কর, মো. নাছির উদ্দীন, মো. মাঈনুল আলম মুবিন, মো. নুরুন্নবী, মো. জয়নাল আবেদীন, সালাহউদ্দীন আহমদ, মাওলানা আসহাদুল ইসলাম, মাওলানা মো. মিরাজ উদ্দিন প্রমুখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ