• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বিলাইছড়ির বড়থলি ইউপি চেয়ারম্যান আতুমং হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ৪ জন আসামী আটক

ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি: / ১৪৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪

ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি: 
রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার দুর্গম বড়থলি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আতুমং মারমা হত্যা মামলার ৪জন এজাহারভুক্ত আসামীকে আটক করেছে পুলিশ।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাঙামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার এলাকা হতে বিলাইছড়ি থানা পুলিশ এর সদস্যরা স্থানীয় পুলিশ এর সহায়তা সোমবার (৩ জুন) দিনগত রাত ১২.১০ মিনিটে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বলে জানান বিলাইছড়ি থানার ওসি মো: আকতার হোসেন।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন,সাধু চন্দ্র ত্রিপুরা (৫৩) ওয়াইভার ত্রিপুরা (৫০), সত্য চন্দ্র ত্রিপুরা (৫৯)ও সুজন ত্রিপুরা (৫৭)। আটককৃতরা সবাই বড়থলি ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা।

ওসি আরোও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত চার জন বিলাইছড়ি উপজেলার দুর্গম বড়থলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতুমং মারমার হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামী। সোমবার  তাঁদেরকে রাঙামাটি কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য ,গত ২১ মে বিলাইছড়ি উপজেলার দুর্গম বড়থলি ইউনিয়নের বড়থলি মারমা পাড়ায়  চেয়ারম্যান আতুমং মারমা তাঁর চাচার বাড়িতে বেড়াতে যান। ওই রাতে সন্ত্রাসিরা অর্তকিতে তাঁকে এলোপাতাড়ি গুলি করেন। পরে বাড়ির লোকজন ও স্থানীয়রা ছুটে আসলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এতে তাঁর পাঁয়ে, ঘাঁড়ে ও হাতে গুলি লাগে। গুলি লাগার পর

প্রথমে তাঁকে বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়।

দীর্ঘ ৯ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ৩১ মে রাতে ১১ টার পর তিনি সেখানে মারা যান। এদিকে পরের দিন  বিলাইছড়ি থানায়  আতুমং মারমার বড় ভাই ক্যচিং মং মারমা বাদী হয়ে হত্যা  মামলা দায়ের  করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ