• রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মাদকমুক্ত ও মানবিক সমাজ গড়তে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম: –  এম, মাইমুনুল ইসলাম মামুন একুশে স্মৃতি পদক -২০২৫ পেলেন কাপ্তাই উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি জনাব লোকমান আহমেদ  রাঙামাটিতে মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজের গুণগতমান নিশ্চিত ও তদারকি বাড়ানোর নির্দেশ ২৪এর গণঅভ্যুত্থানে আহতেদের চিকিৎসা করবে সরকার –জেলা প্রশাসক আ.লীগের সন্ত্রাস নৈরাজ্য ও দেশে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মানিকছড়িতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল আল হেরা বিদ্যা নিকেতন নবীন বরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা অনগ্রসর জনপদে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার বান্দরবান ৩০০ নম্বর সংসদীয় আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট আবুল কালামকে প্রার্থী ঘোষণা পাহাড়ের বিপথগামীদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার আহ্বান উপদেষ্টা সাখাওয়াতের মহালছড়িতে ক্যারাম বোড প্রতিযোগিতা ২০২৫ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত বান্দরবানে ছাত্রশিবির এর ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত, রুমায় সাচিংপ্রু জেরী ও জাবেদ রেজা’কে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল

জীবন্ত কবর দেওয়া হয় আলমগীরকে, পরিকল্পনা ছিল আশরাফ আলীর

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৯৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে সৎভাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী মো. আশরাফ আলীকে (৫৩) নারায়গঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

র‍্যাব জানায়, লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকায় আলমগীরের মায়ের জমি জবরদখল করে ভোগ করছিলেন তার সৎভাই খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার। যা নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।

এরই জের ধরে সৎভাই আলমগীরকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বছরের ১৩ আগস্ট সন্ধ্যায় আলমগীরকে কৌশলে ডেকে নিয়ে আদিতমারী উপজেলার পশ্চিম রামদেব গ্রামে নিয়ে আসেন খেলান, আব্দুস সাত্তার ও সাত্তারের ভায়রা পাবনার রাশেদুল ইসলাম ওরফে রাশেদ ড্রাইভার।

এরপর তাকে পশ্চিম রামদেব গ্রামের আশরাফ আলী ও সেকেন্দার আলীর হাতে ন্যস্ত করেন তারা। সেখানে আলমগীরকে কোল্ড ড্রিংকসে চেতনানাশক খাইয়ে ঘুম পাড়ানো হয়।

আলমগীর ঘুমিয়ে পড়লে রামদেব গ্রামে আশরাফ আলী ও সেকেন্দার আলীর বাড়ির পেছনে একটি বাঁশঝাড়ের গর্তে তাকে জীবন্ত পুঁতে রাখেন তারা।

পরবর্তী সময়ে আলমগীরের পরিবার তার কোনো খোঁজ না পেয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করে। ঘটনার দুই মাস পরে ভিকটিম আলমগীরের সৎ দুই ভাই খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার মারা যান। সম্প্রতি সাত্তারের ভায়রা পাবনার রাশেদুল নিখোঁজ আলমগীরের পরিবারকে ফোন করে হত্যার ঘটনাটি প্রকাশ করেন।

তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভিকটিম আলমগীরের কঙ্কাল একটি বাঁশবাগানে মাটির নিচ থেকে পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহত আলমগীরের আপন ভাই সাদ্দাম হোসেন বাদী হয়ে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ