• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জীবন্ত কবর দেওয়া হয় আলমগীরকে, পরিকল্পনা ছিল আশরাফ আলীর

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৪৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে সৎভাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী মো. আশরাফ আলীকে (৫৩) নারায়গঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

র‍্যাব জানায়, লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকায় আলমগীরের মায়ের জমি জবরদখল করে ভোগ করছিলেন তার সৎভাই খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার। যা নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।

এরই জের ধরে সৎভাই আলমগীরকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বছরের ১৩ আগস্ট সন্ধ্যায় আলমগীরকে কৌশলে ডেকে নিয়ে আদিতমারী উপজেলার পশ্চিম রামদেব গ্রামে নিয়ে আসেন খেলান, আব্দুস সাত্তার ও সাত্তারের ভায়রা পাবনার রাশেদুল ইসলাম ওরফে রাশেদ ড্রাইভার।

এরপর তাকে পশ্চিম রামদেব গ্রামের আশরাফ আলী ও সেকেন্দার আলীর হাতে ন্যস্ত করেন তারা। সেখানে আলমগীরকে কোল্ড ড্রিংকসে চেতনানাশক খাইয়ে ঘুম পাড়ানো হয়।

আলমগীর ঘুমিয়ে পড়লে রামদেব গ্রামে আশরাফ আলী ও সেকেন্দার আলীর বাড়ির পেছনে একটি বাঁশঝাড়ের গর্তে তাকে জীবন্ত পুঁতে রাখেন তারা।

পরবর্তী সময়ে আলমগীরের পরিবার তার কোনো খোঁজ না পেয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করে। ঘটনার দুই মাস পরে ভিকটিম আলমগীরের সৎ দুই ভাই খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার মারা যান। সম্প্রতি সাত্তারের ভায়রা পাবনার রাশেদুল নিখোঁজ আলমগীরের পরিবারকে ফোন করে হত্যার ঘটনাটি প্রকাশ করেন।

তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভিকটিম আলমগীরের কঙ্কাল একটি বাঁশবাগানে মাটির নিচ থেকে পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহত আলমগীরের আপন ভাই সাদ্দাম হোসেন বাদী হয়ে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ