• সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
কৃষকদের নিয়ে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস সমাবেশ অনুষ্ঠিত বাঘাইছড়ি প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক কমিটি গঠন দায়িত্বে মাবুদ, আনোয়ার ও মহিউদ্দিন মাটিরাঙ্গায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন পটিয়ায় হাইদগাঁও স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শ্যামল দের পদত্যাগের দাবিতে লিপলেট বিতরণ ও প্রতিবাদ সভা গোয়ালন্দে বৃহৎ পরিসরে মেডিকেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের শুভ উদ্বোধন  গোয়ালন্দে হাসপাতালে রোগীর চাপ, হিমশিম ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মী মানিকছড়িতে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ ক্যান্সার চিকিৎসা ও দরিদ্র কন্যার বিয়েতে হাফিজ আহমেদের অনুদান দৌলতদিয়ার প্রকাশ্যে বসে মাদকের হাট! এক ডজন কোটিপতি মাদক ব্যবসায়ী বহাল তবিয়তে লামায় যে বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী জামায়াতের ওলামা বিভাগের ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত শান্তি পরিবহনের চাপায় নারী নিহত

অবশেষে নির্বাচনে অযোগ্য হলেন জুবাইদাও

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ৩৪২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩

একাধিক মামলায় সাজা পেয়ে এরআগেই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এবার একই পথে হাঁটলেন তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানও।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বুধবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই মামলায় স্বামী তারেক রহমানকে সহযোগীতা করায় দোষী প্রমাণিত হন জুবাইদা। তাকে দেওয়া হয়েছে ৩ বছরের কারাদণ্ড। কারাদণ্ডের পাশাপাশি, তারেককে ৩ কোটি এবং জুবাইদাকে ৩৫ লাখ টাকার অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

সংবিধানের ৬৬ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারি অপরাধে দোষী হয়ে অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডের সাজা পেলে এবং তার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বছর অতিবাহিত না হলে তিনি নির্বাচনে প্রার্থীতা করতে পারবেন না। ফলে, তিন বছরের সাজা হওয়ায় আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীতা করার যোগ্যতা হারিয়েছেন জুবাইদা রহমান।

এরফলে, জিয়া পরিবারের জ্যেষ্ঠ তিন সদস্যের কেউই আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না। কারাদণ্ডাদেশ নেই পরিবারের এমন সদস্যরা হলেন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে কোকো রহমানের স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তারেক রহমানের মেয়ে জাইমা রহমান।

তারেক-জুবাইদার বিরুদ্ধে মামলার এ রায়কে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা হিসেবে দেখছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রায়ের আগেই দাবি করেছিলেন, জিয়া পরিবারের সদস্যদের রাজনীতি থেকে দুরে সরাতে সরকার আদালতকে ব্যবহার করছে।

অবশ্য তার এ অভিযোগ নাকচ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মামলাটা দায়েরের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল। তখন সেই তত্ত্ববধায়ক সরকারের সাথে তাদেরই নিয়োগপ্রাপ্ত সেনা প্রধানের যথেষ্ট সখ্যতা ছিল, সেটা সম্বন্ধে আমার কিছু বলার নেই। তারাই দুর্নীতির মামলা দায়ের করেছিল। তারা যদি বলেন ফরমায়েসি তাহলে, আইন সম্বন্ধে তাদের জ্ঞান নিয়ে আমার সন্দেহ হয়।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ