উচ্চমান সহকারী দেলোয়ার হোসেনকে পুলিশে ধরিয়ে দিলো গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের এই সিবিএ নেতার বিরুদ্ধে জাল সনদে চাকরি নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন জানান, প্রতারণার মামলায় তাকে সচিবালয় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। দেলোয়ারের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশনে চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
শেষ পর্যন্ত নিজ মন্ত্রণালয় থেকে ধরা পরলেন গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ-সিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন। যার বিরুদ্ধে শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ বহু দিনের।
কিন্তু তাকে পুলিশে দেয়া হয়েছে সনদ জাল করার অভিযোগে। এসএসসি ও এইসএসসি পাস না করেই চাকরি নিয়েছেন ২০০৮ সালে। প্রভাব খাটিয়ে হয়েছেন সিবিএ নেতা।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব জানান, সনদ জাল করতে গিয়ে বাবার নামও বদলে ফেলেছেন দেলোয়ার হোসেন। সচিবের অভিযোগ, প্রতারণার প্রমাণ পাওয়ার পরও দেলোয়ারকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান।
দেলোয়ারের মাসিক বেতন সর্বোচ্চ ২৬ হাজার টাকা। অথচ তার নামে-বেনামে রয়েছে একাধিক, বাড়ি,গাড়ি, ফ্ল্যাট ও জমি।