• শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ১০:৫১ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
মহালছড়ি কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির মানবিক উদ্দ্যোগ, ঈদ উপকরণ হিসেবে গরুর মাংস বিতরণ ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে পানছড়িতে আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের মাঝে মহাপরিচালকের উপহার সামগ্রী বিতরণ। মহালছড়িতে পালিত হয়েছে বিশ্ব তামাক দিবস ২০২৫ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত: পানছড়িতে সেনাবাহিনীর ঈদ উপহার বিতরণ পানছড়িতে দরিদ্র জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানে ছাগল ও শুকর বিতরণ দৌলতদিয়া পোড়াভিটা থেকে মাদক সেবী ও মাদক কারবারি আটক নানিয়ারচরে বিআরডিবির দক্ষতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ গোয়ালন্দে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উপলক্ষে অবস্থান কর্মসূচি পালিত খাগড়াছড়িতে আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে ভিজিএফ (চাউল) বিতরণ মহেশখালীতে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বদলে গেছে হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা মানিকছড়িতে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত পাহাড়ের পাদদেশে থাকা পরিবারকে সরে যাওয়ার নির্দেশ লামায় বৈরী আবহাওয়ার কারণে ৬০টি পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

রাজধানীর যেসব এলাকায় ডেঙ্গুর ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৯৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩

বিশেষ অভিযানের পরও ডেঙ্গুর চরম ঝুঁকিতে রাজধানীর ১১ এলাকা। প্রতিদিনই এসব এলাকায় বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। তাই সেগুলোকে রেড জোন ঘোষণা করে মশা নিধনে কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। জোর দেওয়া হচ্ছে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে।

রাজধানীর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা ২ হাজারের মতো। এসব রোগীর ঠিকানা সংগ্রহ করে সেই তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকার ১১টি এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করেছে সরকার।

রেড জোনভুক্ত এলাকার মধ্যে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটির উত্তরা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর তেজগাঁও ও বাড্ডা। আর ঢাকা দক্ষিণের যাত্রাবাড়ী, মুগদা, কদমতলী, জুরাইন, মানিকনগর ও সবুজবাগ।

আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, মিরপুরের পশ্চিম শ্যাওড়াপাড়ায় তালিকা ধরে এডিস মশা নিধন অভিযান চালানো হচ্ছে। বেশিরভাগ বাসা-বাড়ির বেজমেন্টেই পাওয়া যাচ্ছে এডিসের লার্ভা।

মুগদা ও মিডফোর্ড হাসপাতালের প্রায় সব ডেঙ্গু রোগীই যাত্রাবাড়ী, মুগদা, জুরাইনসহ ছয় এলাকার। সেসব এলাকায় তিন থেকে চার বার বিশেষ অভিযান চালালেও কমেনি মশার উপদ্রব।

ডিএনসিসি উপ প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লে. কর্নেল গোলাম মোস্তফা সারওয়ার বলেছেন, ১১টি রেড জোনে মশা নিধনে কর্মী সংখ্যা ও তদারকি বাড়ানো হয়েছে।

সাধারণত কোনো এলাকার পাঁচ শতাংশ বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে সেটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। তবে রেড জোনভুক্ত ১১ এলাকার ১৮ ভাগ বাড়িতেই মিলেছে এডিসের লার্ভা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ