• শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আল হেরা বিদ্যা নিকেতন নবীন বরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা অনগ্রসর জনপদে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার বান্দরবান ৩০০ নম্বর সংসদীয় আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট আবুল কালামকে প্রার্থী ঘোষণা পাহাড়ের বিপথগামীদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার আহ্বান উপদেষ্টা সাখাওয়াতের মহালছড়িতে ক্যারাম বোড প্রতিযোগিতা ২০২৫ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত বান্দরবানে ছাত্রশিবির এর ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত, রুমায় সাচিংপ্রু জেরী ও জাবেদ রেজা’কে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল মহালছড়ি থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ১ কর্মী আটক আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা

রাজধানীর যেসব এলাকায় ডেঙ্গুর ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৭৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩

বিশেষ অভিযানের পরও ডেঙ্গুর চরম ঝুঁকিতে রাজধানীর ১১ এলাকা। প্রতিদিনই এসব এলাকায় বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। তাই সেগুলোকে রেড জোন ঘোষণা করে মশা নিধনে কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। জোর দেওয়া হচ্ছে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে।

রাজধানীর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা ২ হাজারের মতো। এসব রোগীর ঠিকানা সংগ্রহ করে সেই তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকার ১১টি এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করেছে সরকার।

রেড জোনভুক্ত এলাকার মধ্যে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটির উত্তরা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর তেজগাঁও ও বাড্ডা। আর ঢাকা দক্ষিণের যাত্রাবাড়ী, মুগদা, কদমতলী, জুরাইন, মানিকনগর ও সবুজবাগ।

আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, মিরপুরের পশ্চিম শ্যাওড়াপাড়ায় তালিকা ধরে এডিস মশা নিধন অভিযান চালানো হচ্ছে। বেশিরভাগ বাসা-বাড়ির বেজমেন্টেই পাওয়া যাচ্ছে এডিসের লার্ভা।

মুগদা ও মিডফোর্ড হাসপাতালের প্রায় সব ডেঙ্গু রোগীই যাত্রাবাড়ী, মুগদা, জুরাইনসহ ছয় এলাকার। সেসব এলাকায় তিন থেকে চার বার বিশেষ অভিযান চালালেও কমেনি মশার উপদ্রব।

ডিএনসিসি উপ প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লে. কর্নেল গোলাম মোস্তফা সারওয়ার বলেছেন, ১১টি রেড জোনে মশা নিধনে কর্মী সংখ্যা ও তদারকি বাড়ানো হয়েছে।

সাধারণত কোনো এলাকার পাঁচ শতাংশ বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে সেটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। তবে রেড জোনভুক্ত ১১ এলাকার ১৮ ভাগ বাড়িতেই মিলেছে এডিসের লার্ভা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ