• সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মহেশখালীতে RB24 ফাউন্ডেশন কর্তৃক মেধাবিকাশ বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করেন সিন্দুকছড়ি জোন কমান্ডার খাগড়াছড়ি জেলা জামায়াতের ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে জামায়াত নেতৃবৃন্দের সাথে গণঅধিকার পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ এখনো অনিশ্চিত:  তবুও শুরু হল চন্দ্রঘোনা- রাইখালী ফেরিঘাট সেতু নির্মাণের প্রাথমিক কাজ রাঙ্গামাটিতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে সেবাগ্রহীতার গণশুনানি অনুষ্ঠিত খেলাধুলা সুস্থ সমাজ গঠনের অন্যতম অনুষঙ্গ: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান  পদ্মা যমুনায় নাব্যতা সংকটে বিপাকে জাহাজ চলাচল  রাঙামাটিতে কমলা চাষে সফল সুদত্ত চাকমা রামগতিতে জোরপূর্বক বসতঘর দখলের চেষ্টা রাঙামাটি জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার সনদ ও পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত লংগদুতে মহিলা দলের বর্ধিত সভা

রাজধানীর যেসব এলাকায় ডেঙ্গুর ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৬১ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩

বিশেষ অভিযানের পরও ডেঙ্গুর চরম ঝুঁকিতে রাজধানীর ১১ এলাকা। প্রতিদিনই এসব এলাকায় বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। তাই সেগুলোকে রেড জোন ঘোষণা করে মশা নিধনে কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। জোর দেওয়া হচ্ছে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে।

রাজধানীর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা ২ হাজারের মতো। এসব রোগীর ঠিকানা সংগ্রহ করে সেই তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকার ১১টি এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করেছে সরকার।

রেড জোনভুক্ত এলাকার মধ্যে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটির উত্তরা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর তেজগাঁও ও বাড্ডা। আর ঢাকা দক্ষিণের যাত্রাবাড়ী, মুগদা, কদমতলী, জুরাইন, মানিকনগর ও সবুজবাগ।

আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, মিরপুরের পশ্চিম শ্যাওড়াপাড়ায় তালিকা ধরে এডিস মশা নিধন অভিযান চালানো হচ্ছে। বেশিরভাগ বাসা-বাড়ির বেজমেন্টেই পাওয়া যাচ্ছে এডিসের লার্ভা।

মুগদা ও মিডফোর্ড হাসপাতালের প্রায় সব ডেঙ্গু রোগীই যাত্রাবাড়ী, মুগদা, জুরাইনসহ ছয় এলাকার। সেসব এলাকায় তিন থেকে চার বার বিশেষ অভিযান চালালেও কমেনি মশার উপদ্রব।

ডিএনসিসি উপ প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লে. কর্নেল গোলাম মোস্তফা সারওয়ার বলেছেন, ১১টি রেড জোনে মশা নিধনে কর্মী সংখ্যা ও তদারকি বাড়ানো হয়েছে।

সাধারণত কোনো এলাকার পাঁচ শতাংশ বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে সেটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। তবে রেড জোনভুক্ত ১১ এলাকার ১৮ ভাগ বাড়িতেই মিলেছে এডিসের লার্ভা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ