• সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৮:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ফরিদপুর রেলস্টেশনে ঢাকামুখী কমিউটার ট্রেনের গতিরোধ পাহাড়খেকো আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ’কে ঠেকাবে কে ? কাপ্তাই সেনা জোনের উদ্যোগে চালু হল ”মানবতার দেওয়াল” কালবৈশাখীর ছোবলে মানিকছড়িতে ঘর-বাড়ি ভেঙে চুরমার বিদ্যুৎ লাইন বির্পযয় রামগড়ে বজ্রপাতে গংজ মার্মার মৃত্যু কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সাব স্টেশনের সুইচ ইয়ার্ডে অগ্নিকান্ড উপজেলা নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীদের জেতাতে মরিয়া জেএসএস (সন্তু) খাগড়াছড়িতে নির্বাচনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় মা‌টিরাঙ্গায় সাংবাদিক হাসান আল মামুনের বিরু‌দ্ধে মানববন্ধন মোংলায় নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালিত নওগাঁয় বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প বেলকুচি উপজেলা নির্বাচনে উড়োজাহাজ প্রতিকে আবারও ভোট চান সফল ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ আলী সেখ

রামুতে প্রতিপক্ষের কোপাঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু, আটক ৪

রামু উপজেলা প্রতিনিধি: / ৪৪০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রামু উপজেলার চেইন্দা পশ্চিম খোন্দকার পাড়ায় প্রতিপক্ষের কোপাঘাতে ছালেহা বেগম (৩২) নামের গৃহবধূ নিহত হয়েছে। সে ওই এলাকার হাফেজ মাওলানা আলী জোহারের স্ত্রী।
এ সময় ছুরিকাঘাতে ছেলে মোহাম্মদ ইসমাইলও গুরুতর আহত হন।
বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটেছে। ছালেহা চার ছেলে সন্তানের জননী। ৭ মাসের একটি দুগ্ধজাত সন্তানও রয়েছে তার।
নিহতের লাশ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ তারা হলেন- একই এলাকার আব্দুর রহমান, তার ছোট ভাই আব্দুল হাকিম, আব্দুল মালেক ও শ্যালক শফিউল আলম। আটককৃতরা বর্তমানে রামু থানা হেফাজতে রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান রামু থানার ওসি (তদন্ত) কুমার চৌধুরী। স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদুল আলম জানিয়েছেন, কিছুদিন আগে আব্দুর রহমানের এক মেয়ে পরপুরুষের হাত ধরে পালিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার মেয়েটি উদ্ধার হয়। ঘটনার সঙ্গে ছালেহা বেগমের সম্পৃক্ততা আছে সন্দেহে ঘরে ঢুকে তাকে মারধর করে। এক পর্যায়ে কোপাঘাতে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, আব্দুর রহমানের হাতে থাকা দায়ের কোপেই ছালেহা বেগমের মৃত্যু হয়।
নিহতের ছেলে মোহাম্মদ ইসমাইলের নিকট ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, আব্দুর রহমানের ছোট এক মেয়ে জরুরী প্রয়োজনের কথা বলে আমার মাকে ডেকে নিয়ে যায়। বাড়িতে যাওয়ামাত্র ঘরের ভেতরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে ব্যাপক মারধর করে। খবর পেয়ে দরজা ভেঙ্গে মাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসি। পরে সদলবলে আবার আমার বাড়িতে এসে হামলা চালায়।
আব্দুর রহমানসহ কয়েকজন মিলে আমার মা ও আমাকে ব্যাপক মারধর করে। তাদের বেপরোয়া ছুরি ও দায়ের কোপাকাঘাতে আমি নিজেই আহত হই। পরে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে মাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ