• শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জুমের ফসলের ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে পাহাড়ে, চলছে নবান্নের প্রস্তুতি খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত  বেলকুচিতে গ্রামবাসীর উদ্যোগে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত পানছড়িতে শনটিলা ওয়ার্ড বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বড়পিলাকে নাইট শট পিস ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট ফাইনাল অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম যন্ত্রশিল্পী সংস্থার দ্বি- বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত মাটিরাঙ্গায় ডিকেআইবি নির্বাচনে সভাপতি রুপন দে ও সম্পাদক আমির হোসেন কাপ্তাই থানা পুলিশ এর অভিযানে হত্যা মামলার আসামী সহ ৪ জন গ্রেফতার হালদা পাড়ে বিকল্প কর্মসংস্থানে রামগড়ে স্টেকহোল্ডার উদ্বুদ্ধকরণ ওয়ার্কশপে মহাপরিচালক -জিল্লুর রহমান “হালদা নদীর সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আমাদের জাতীয় দায়িত্ব” পানছড়িতে জামায়াতে ইসলামীর সুধী ও কর্মী সমাবেশ মানসিক ভারসাম্যহীন অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার এইচপিভি টিকায় ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা, সার্ভারে ধীরগতি!

তিস্তার ভাঙন রোধ ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে নদী তীরে মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিবেদক: / ৪৯৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায় তিস্তা নদীর অব্যাহত ভাঙন ঠেকাতে ও নদী সংস্কারে সরকারের দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছে নারী-পুরুষ-শিশুসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ।

সোমবার (০৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভাঙন কবলিত এলাকাবাসীর আয়োজনে উপজেলার ঘড়িয়াল ডাঙ্গা ইউনিয়নের চর খিতাঁব খা গতিয়াশাম এলাকায় তিস্তা নদীর পাড়ে মানববন্ধন করে স্থানীয়রা।

এসময় বক্তব্য রাখেন- তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ড. এস এম শফিকুল ইসলাম কানু, ঘড়িয়াল ভাংগা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য শহিদুল ইসলাম ও মহুবর রহমান, স্থানীয় ব্যবসায়ী ওয়াজেদ আলী প্রমুখ।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন- তিস্তা নদীর অব্যাহত ভাঙনে এ পর্যন্ত স্কুল, মসজিদ, শত শত ঘর-বাড়ি, রাস্তা ও আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলিন হয়ে সর্বশান্ত হয়েছে কয়েক শত পরিবার।

হুমকিতে রয়েছে চড় গতিয়াশাম, শরিষা বাড়ি, বুড়িরহাট, চর খিতাঁব খা, কালীর মেলা, গাবুর হেলানসহ আরো কয়েকটি এলাকা। নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন এই সব এলাকার মানুষগুলো।

বক্তারা আরো বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ত্রাণ না পাওয়ায় অনাহারে, অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন দুর্গতরা। ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া এবং নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সরকারি সহায়তার পাশাপাশি তাদের নদীগর্ভে বিলিন হওয়া বসতভিটা ও আবাদি জমির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ