• শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা-২০২৫ অনুষ্ঠিত সারাদেশে চলমান ধর্ষণ, ছিনতাই ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রাঙামাটিতে প্রতিবাদ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাছ সুরক্ষা অভিযান: পেরেক অপসারণে ইয়ুথ ভলেন্টিয়ার ফাউন্ডেশন সাজেক অদ্বিতী পাবলিক স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি’র অবহিত করণ সভা অনুষ্ঠিত ভাষা শহীদদের প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ পিসিসিপি’র শ্রদ্ধাঞ্জলি বান্দরবানে ‘আরুং আনৈই’ ম্রো ছাত্রাবাসে পিসিসিপি’র শিক্ষা সহায়তা বিতরণ ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন মহালছড়ি থানা পুলিশের মোংলায় ১৭ বছর পর শহিদ বেদিতে পৃথক পৃথক পুষ্পস্তবক অর্পণ বিএনপির বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে সর্বক্ষেত্রে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে – সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আযাদ গোয়ালন্দে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ কক্সবাজার ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস-এ শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৫ উদযাপন

পাকিস্তানি যুবক এখন খাগড়াছড়ির জামাই

স্টাফ রিপোর্টার: / ২০৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেমের সুত্র ধরে বাংলাদেশী তরুণী তাহমিনা আক্তার বৃষ্টির (২১) সাথে প্রেমের টানে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় উড়ে এসেছেন পাকিস্তানি যুবক মো. আলীম উদ্দীন।

তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি মাটিরাঙ্গার বেলছড়ি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের উত্তর পাড়ার আলী হোসেনের মেয়ে। সে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের ব্যবসায় শাখার তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী।

পাকিস্তানি যুবক মো. আলিম উদ্দিন (২৮) পাকিস্তানের লাহোর সিটির বাসিন্দা। তিনি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন।

জানা গেছে, ৮মাস আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পাকিস্তানি যুবক মো. আলিম উদ্দিনের সাথে তাহমিনা আক্তার বৃষ্টির সাথে প্রথমে পরিচয় ও পরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমের সম্পর্কের টানে গত ১১ ডিসেম্বর মো. আলিম উদ্দিন পাকিস্তান থেকে চট্টগ্রাম হয়ে মাটিরাঙ্গার বেলছড়িতে আসেন। এরপর উভয়ের সম্মতিতে তারা দুজনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে এখন ওই পাককিস্তানী নাগরিক তাহমিনা আক্তার বৃষ্টির বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন।

তরুণীর বাবা আবুল হোসেন বলেন, ১৯ ডিসেম্বর খাগড়াছড়িতে তাদের কোর্ট ম্যারেজ হয়। গেল ২২ ডিসেম্বর বেলছড়ি নিজ গ্রামে সামাজিক রীতি অনুযায়ী বিয়ে হয়। আমার মেয়ে তার স্বামীর সাথে পাকিস্তানে চলে যাবেন মর্মে পাসপোর্ট ও ভিসার কাজ চলছে। ততদিন পর্যন্ত তারা এখানেই থাকবেন। দোয়া করি তারা যেন সুখী হয়।

পাকিস্তানি যুবক আলিম উদ্দিন বলেন, গত ৮ মাস ধরে আমাদের প্রেমের সম্পর্ক। আমার পরিবার আমাদের সম্পর্কের বিষয়ে অবগত আছেন। পরিবারের সম্মতিতে বিবাহ করেছি। আমি অল্প কিছু বাংলা বলতে ও বুজতে পারি তাহমিনা আমাকে তা শিখিয়েছে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মাটিরাঙ্গা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তফিকুল ইসলাম তৌফিক বলেন, পাকিস্তানি নাগরিক প্রেমের টানে মাটিরাঙ্গায় এসেছেন। তার অন্য কোন উদ্দেশ্য আছে কিনা সেজন্য আমরা তার উপর নজর রাখছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ