• মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পাহাড়ের সকল জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করবে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ -হাবিব আজম লিভার ডেমেজ ! নতুন সংযোজনে ব্যয় ৩০ লাখ টাকা! সন্তানকে বাঁচতে মা-বাবার আর্তনাদ খাগড়াছড়ি জেলা জামায়াতের নব-নির্বাচিত আমিরের শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন কেন লামায় বেড়াতে যাবেন.? এমএন লারমার ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে খাগড়াছড়িতে প্রভাতফেরীতে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রদলের প্রতিবাদ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি  রামগড়ে বিজিবির উদ্যোগে মাসিক নিরাপত্তা ও মতবিনিময় সভা অনু্ষ্ঠিত  আলীকদমে যৌথ অভিযানে ৩৪০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার সোনাগাজীতে সাংবাদিকের ওপর হামলা : প্রধান আসামি গ্রেপ্তার গোয়ালন্দে চরমপন্থী নেতা হত্যামামলায় দুই যুবক গ্রেপ্তার গোয়ালন্দে ছাত্র ছাত্রীরা বন্ধ করে দিলো কলেজের পার্শ্বরাস্তা জীবনে পরিশ্রম না করলে সফলতা অর্জন করা যায় না -অংসুই প্রু মারমা

মহালছড়িতেও পেয়াজ ঝাজেঁ ক্রেতাগণ অসস্তিতে

রিপন ওঝা,মহালছড়ি / ৮৩০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

রিপন ওঝা,মহালছড়ি

সারাদেশের ন্যায় খাগড়াছড়ির মহালছড়ি বাজার ও মাইসছড়ি বাজারে যে পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে ২০০বা তার অধিক মূল্য নির্ধারিত, যা আগের বাজার থেকে দ্বিগুন বলা যায়, সত্যিকার অর্থে ক্রেতাগণের অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে।

প্রসঙ্গত যে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছে, এমন ভিত্তিহীন খবর গুজবের ন্যায় আসা মাত্র র‍ীতিমতো যেন দেশের সকল বাজার জুড়ে অস্তিতিশীল পরিবেশ তৈরি হয়,ফলশ্রুতিতে দেশের প্রতিটি বাজারের মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বাজারে পেয়াঁজের কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়েছিল।

গত শনিবার ও রবিবার কৃত্রিম সংকট তৈরি করে মহালছড়ি বাজার ও মাইসছড়ি বাজারে দোকানদারগণ সাধারণ ক্রেতা হতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০০টাকার অধিক মূল্য দিয়ে ক্রয় করতে বলে এমনটাই শোনা যায়, আজ সোমবার সকালে মহালছড়ি বাজারে গিয়ে সবার দোকানে নতুন পেয়াঁজ, দোকানীকে জিজ্ঞেস করতে বলেই প্রতি কেজি ২০০টাকা বা তারও অধিক। এমন মূল্য শোনার পরে সাধারণ ক্রেতার মাঝে হাঁপিয়ে ওঠার মতোই। গুজবের পর হতেই মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বাজারে প্রতিটি দোকানের সামনে সাজানো পেঁয়াজের স্টল হতে বস্তায় বস্তায় গুদামজাত করে দোকানের পেছনে বা গুদামে রেখে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে, যা মূলত তদারকি করার মতোই কেউই নাই।

বাজার ঘুরে ক্রেতাদের প্রতিক্রিয়া সবখানে একইরকম দেখা গেল হতাশ, ক্ষুব্ধ আর অসহায়। অসহায় জনগণ বারংবার বলছে সরকারের নিয়ন্থনাধীন ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের কাজটা কি? আলুর ধরে সিন্ডিকেট, ডিমের ধরে সিন্ডিকেট, চিনির ধরে সিন্ডিকেট, তেলের ধরে সিন্ডিকেট, দেশের বাজার পরিস্তিতি, উপজেলা পর্যায়ে ভোক্তা অধিকারে কাজ কি? প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালতে বিচার নাই কেন? অন্যদিকে, বিক্রেতাদের মধ্যে দেখা গেল মৃদু প্রতিক্রিয়া।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ