• রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মাদকমুক্ত ও মানবিক সমাজ গড়তে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম: –  এম, মাইমুনুল ইসলাম মামুন একুশে স্মৃতি পদক -২০২৫ পেলেন কাপ্তাই উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি জনাব লোকমান আহমেদ  রাঙামাটিতে মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজের গুণগতমান নিশ্চিত ও তদারকি বাড়ানোর নির্দেশ ২৪এর গণঅভ্যুত্থানে আহতেদের চিকিৎসা করবে সরকার –জেলা প্রশাসক আ.লীগের সন্ত্রাস নৈরাজ্য ও দেশে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মানিকছড়িতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল আল হেরা বিদ্যা নিকেতন নবীন বরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা অনগ্রসর জনপদে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার বান্দরবান ৩০০ নম্বর সংসদীয় আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট আবুল কালামকে প্রার্থী ঘোষণা পাহাড়ের বিপথগামীদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার আহ্বান উপদেষ্টা সাখাওয়াতের মহালছড়িতে ক্যারাম বোড প্রতিযোগিতা ২০২৫ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত বান্দরবানে ছাত্রশিবির এর ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত, রুমায় সাচিংপ্রু জেরী ও জাবেদ রেজা’কে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল

সুনীল কুমার চাকমা কর্তৃক বাঙালি কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে পিসিসিপি’র বিবৃতি

মোঃ শহিদুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার (রাঙ্গামাটি) / ৪২১ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ১ অক্টোবর, ২০২৩

মোঃ শহিদুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার (রাঙ্গামাটি)

পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি) রাঙামাটি জেলা শাখা কর্তৃক আজ ১ অক্টোবর রবিবার দুপুরে সুনীল কুমার চাকমা কর্তৃক বাঙালি কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে গণমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।

বিবৃতিতে পিসিসিপি রাঙামাটি জেলা সভাপতি মো: হাবীব আজম বলেন HBF সূত্র মতে জানা যায়, রাঙামাটি পার্বত্য জেলার জুরাছড়ি উপজেলার ধামাইপাড়া জখখাবাজার এলাকায় গত (শনিবার) ২৩-শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ দুপুর সাড়ে ১২ টার সময় (৪৬) বছর বয়সী এক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর চাকমা বয়স্ক পুরুষ কর্তৃক জোরপূর্বক এক বাঙালি মুসলিম কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়।

চাকমা সম্প্রদায়ের এই ধর্ষকের নাম সুনীল কুমার চাকমা (৪৬); পিতার নাম দয়াধন চাকমা গ্রাম: ধামাইপাড়া, জুরাছড়ি।
ধর্ষণের শিকার বাঙালি কিশোরীর নাম রাবেয়া(ছদ্মনাম)(১৭) পিতা: আজগর (ছদ্মনাম) গ্রাম: হাসপাতাল এলাকা, জুরাছড়ি।

জখখাবাজার নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প থেকে ৫০০ মিটারের মধ্যে এই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ধর্ষিত কিশোরী শারিরীক অবস্থান ভালো নয়। তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়। ঘটনার পর সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে জখখাবাজার আর্মি ক্যাম্প ধর্ষককে আটক করে জুরাছড়ি থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে। অথচ উক্ত ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে কারো কোন প্রতিবাদ না দেখে হাবীব আজম বলেন আমরা হতবাক হলাম।

বিবৃতিতে পিসিসিপি জেলা সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন, উপরোক্ত ধর্ষণের ঘটনা উপজাতি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর চাকমা সম্প্রদায়ের একজন বয়স্ক পুরুষ কর্তৃক ঘটেছে। উক্ত ধর্ষণ ঘটনার নয় দিন অতিবাহিত হলেও এই নিয়ে ইউপিডিএফ-জেএসএস এর সহযোগী অঙ্গসংগঠন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের নারীবাদী সংগঠন’, এবং দেশের নারীবাদী সংগঠন ও তথাকথিত সুশীল, বুদ্ধিজীবিদের বিবৃতি যেমন চোখে পড়েনি তেমনিই চুল-ছেঁড়া বিশ্লেষণ করতে দেখা যায়নি। কারণ, ধর্ষক এখানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর চাকমা সম্প্রদায়ের তাই এই নিয়ে কথা বলা যাবে না। যদি এই ক্ষেত্রে ভিকটিম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আর ধর্ষক বাঙালি হতো তাহলে এই ধর্ষণ নিয়ে ধর্ষক তকমা দিয়ে বাঙালিদের চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে বিষয়টি সারাদেশে ছড়িয়ে দিয়ে হীন স্বার্থ চরিতার্থে বিশেষ ফায়দা হাসিল করতো একশ্রেণীর উপজাতি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কুচক্রী মহল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ