• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রুমায় সেনাবাহিনীর সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত – ৩ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার সেনা জোন কর্তৃক অসহায় গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বই বিতরণ বান্দরবানে সেনা অভিযানে কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মি’র ৩ সদস্য নিহত, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার লামা বাজার পুকুর সংষ্কার কাজ পুণরায় চালু দাবীতে মানববন্ধন  কাপ্তাই থানা পুলিশ এর অভিযানে ৫ লিটার দেশীয় তৈরি চোলাই মদ সহ একজন আটক: মোটরসাইকেল জব্দ রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের নব নিযুক্ত সদস্য মিনহাজ মুরশীদ ও হাবীব আজমকে লংগদুবাসীর সংবর্ধনা কাপ্তাই বিএসপিআই এ ছাত্রদের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত ধর্মের ভিত্তিতে কোন ধরনের বিভাজন দেখতে চায়না জামায়াত: রামগড়ে অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান কাপ্তাইয়ে রুপসী কাপ্তাইয়ের ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে নানা আয়োজন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এর শুভ উদ্বোধন করলেন – ২০৩ পদাতিক খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান খাগড়াছড়ি বাইতুশ শরফ জব্বারিয়া আদর্শ আলিম মাদ্রাসায়  অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত মহালছড়ি উপজেলা বাজারে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি

জীবন্ত কবর দেওয়া হয় আলমগীরকে, পরিকল্পনা ছিল আশরাফ আলীর

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৮০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে সৎভাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী মো. আশরাফ আলীকে (৫৩) নারায়গঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

র‍্যাব জানায়, লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী এলাকায় আলমগীরের মায়ের জমি জবরদখল করে ভোগ করছিলেন তার সৎভাই খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার। যা নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।

এরই জের ধরে সৎভাই আলমগীরকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বছরের ১৩ আগস্ট সন্ধ্যায় আলমগীরকে কৌশলে ডেকে নিয়ে আদিতমারী উপজেলার পশ্চিম রামদেব গ্রামে নিয়ে আসেন খেলান, আব্দুস সাত্তার ও সাত্তারের ভায়রা পাবনার রাশেদুল ইসলাম ওরফে রাশেদ ড্রাইভার।

এরপর তাকে পশ্চিম রামদেব গ্রামের আশরাফ আলী ও সেকেন্দার আলীর হাতে ন্যস্ত করেন তারা। সেখানে আলমগীরকে কোল্ড ড্রিংকসে চেতনানাশক খাইয়ে ঘুম পাড়ানো হয়।

আলমগীর ঘুমিয়ে পড়লে রামদেব গ্রামে আশরাফ আলী ও সেকেন্দার আলীর বাড়ির পেছনে একটি বাঁশঝাড়ের গর্তে তাকে জীবন্ত পুঁতে রাখেন তারা।

পরবর্তী সময়ে আলমগীরের পরিবার তার কোনো খোঁজ না পেয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করে। ঘটনার দুই মাস পরে ভিকটিম আলমগীরের সৎ দুই ভাই খেলান উদ্দিন ও আব্দুস সাত্তার মারা যান। সম্প্রতি সাত্তারের ভায়রা পাবনার রাশেদুল নিখোঁজ আলমগীরের পরিবারকে ফোন করে হত্যার ঘটনাটি প্রকাশ করেন।

তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভিকটিম আলমগীরের কঙ্কাল একটি বাঁশবাগানে মাটির নিচ থেকে পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহত আলমগীরের আপন ভাই সাদ্দাম হোসেন বাদী হয়ে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ