• সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রুমায় সেনাবাহিনীর সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত – ৩ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার সেনা জোন কর্তৃক অসহায় গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বই বিতরণ বান্দরবানে সেনা অভিযানে কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মি’র ৩ সদস্য নিহত, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার লামা বাজার পুকুর সংষ্কার কাজ পুণরায় চালু দাবীতে মানববন্ধন  কাপ্তাই থানা পুলিশ এর অভিযানে ৫ লিটার দেশীয় তৈরি চোলাই মদ সহ একজন আটক: মোটরসাইকেল জব্দ রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের নব নিযুক্ত সদস্য মিনহাজ মুরশীদ ও হাবীব আজমকে লংগদুবাসীর সংবর্ধনা কাপ্তাই বিএসপিআই এ ছাত্রদের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত ধর্মের ভিত্তিতে কোন ধরনের বিভাজন দেখতে চায়না জামায়াত: রামগড়ে অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান কাপ্তাইয়ে রুপসী কাপ্তাইয়ের ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে নানা আয়োজন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এর শুভ উদ্বোধন করলেন – ২০৩ পদাতিক খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান খাগড়াছড়ি বাইতুশ শরফ জব্বারিয়া আদর্শ আলিম মাদ্রাসায়  অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত মহালছড়ি উপজেলা বাজারে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি

রাজধানীর যেসব এলাকায় ডেঙ্গুর ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৬০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩

বিশেষ অভিযানের পরও ডেঙ্গুর চরম ঝুঁকিতে রাজধানীর ১১ এলাকা। প্রতিদিনই এসব এলাকায় বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। তাই সেগুলোকে রেড জোন ঘোষণা করে মশা নিধনে কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। জোর দেওয়া হচ্ছে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে।

রাজধানীর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা ২ হাজারের মতো। এসব রোগীর ঠিকানা সংগ্রহ করে সেই তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকার ১১টি এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করেছে সরকার।

রেড জোনভুক্ত এলাকার মধ্যে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটির উত্তরা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর তেজগাঁও ও বাড্ডা। আর ঢাকা দক্ষিণের যাত্রাবাড়ী, মুগদা, কদমতলী, জুরাইন, মানিকনগর ও সবুজবাগ।

আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, মিরপুরের পশ্চিম শ্যাওড়াপাড়ায় তালিকা ধরে এডিস মশা নিধন অভিযান চালানো হচ্ছে। বেশিরভাগ বাসা-বাড়ির বেজমেন্টেই পাওয়া যাচ্ছে এডিসের লার্ভা।

মুগদা ও মিডফোর্ড হাসপাতালের প্রায় সব ডেঙ্গু রোগীই যাত্রাবাড়ী, মুগদা, জুরাইনসহ ছয় এলাকার। সেসব এলাকায় তিন থেকে চার বার বিশেষ অভিযান চালালেও কমেনি মশার উপদ্রব।

ডিএনসিসি উপ প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লে. কর্নেল গোলাম মোস্তফা সারওয়ার বলেছেন, ১১টি রেড জোনে মশা নিধনে কর্মী সংখ্যা ও তদারকি বাড়ানো হয়েছে।

সাধারণত কোনো এলাকার পাঁচ শতাংশ বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে সেটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। তবে রেড জোনভুক্ত ১১ এলাকার ১৮ ভাগ বাড়িতেই মিলেছে এডিসের লার্ভা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ