• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

করোনায় মারা গেলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান রুহুল আমিন চৌধুরী

স্টাফ রিপোর্টার / ৭৮৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন (ইন্না নিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

আজ শনিবার (২০ মার্চ) বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে নিশ্চিত করেছেন, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

তিনি জানান, আজ বাদ আসর বনানী সেনা কবরস্থানে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে।

গত ১০ মার্চ জ্বর-সর্দি নিয়ে সিএমএইচে ভর্তি হন রুহুল আলম চৌধুরী। পরে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। ১৩ মার্চ তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়।

তিনি ২০০৬ সালে প্রফেসর ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে যোগাযোগ, খাদ্য, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৬ সালে জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটিতে তিনি দলের ভাইস-চেয়ারম্যান হন।

তিনি ১৯৪৭ সালের ২৪ আগস্ট কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার মগনামা গ্রামের জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৬ সালে পাকিস্তান সামরিক একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে আর্মাড কোরে যোগদান করেন। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মাড কোরের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও এ কারের প্রথম পরিচালক ছিলেন। এছাড়া তিনি কর্মরত থাকা অবস্থায় মাস্টার জেনারেল অব দ্য অর্ডন্যান্স ছিলেন।

এর আগে তিনি বিভিন্ন সময় ২৪তম পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল স্টাফ অফিসার (অপারেশন্স), প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর, বিডিআর, মায়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামরিক উপদেষ্টা, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৮ সালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ