দেশে ষষ্ঠ “জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২” শুরু হতে যাচ্ছে। দেশব্যাপী একযোগে এই জনশুমারির তথ্য সংগ্রহ করা হবে আগামী ১৫ থেকে ২১ জুন। সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এবং যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নির্ভুল ও বিশ্বমানের পরিসংখ্যান প্রণয়নে প্রথমবারের মত দেশে “ডিজিটাল জনশুমারি” পরিচালিত হবে। এই জনশুমারিতে জিআইএস (জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম) ভিত্তিক ডিজিটাল ম্যাপ ব্যবহার করা হবে। ডিজিটাল ডিভাইস ট্যাবলেটের মাধ্যমে একযোগে বাংলাদেশের সব খানা ও গৃহের তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
সোমবার (২৩ মে) সকালে বান্দরবানের লামা উপজেলায় স্থায়ী শুমারী/জরিপ কমিটির অবহিতকরণ সভায় এতথ্য জানানো হয়। সভায় বলা হয় লামা উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়নে উপজেলা শুমারী সমন্বয়কারী ১জন, ৬ জন জোনাল অফিসার, ৭৫ জন সুপারভাইজার ও ৪৩৬ জন গণনাকারী জনশুমারী ও গৃহগণনায় দায়িত্ব পালন করবেন। গণনাকারী মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ করবেন।
উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মোস্তফা জাবেদ কায়সার। সভায় অতিথি হিসাবে আরো উপস্থিত ছিলেন, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মুক্তিযোদ্ধা শেখ মাহাবুবুর রহমান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী শামীম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদ উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বাথোয়াইচিং মার্মা প্রমূখ। সভায় মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপনা করেন উপজেলা পরিসংখ্যান অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম। তিনি সকল দপ্তরের নিকট কাক্ষিত সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ কামনা করেন। এ সময় সকল ইউপি চেয়ারম্যান, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
এম/এস