• রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বিএনপির আগামীর রাজনীতি হবে বাংলাদেশের মানুষ ও তারুণ্যের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে প্রাধান্য দিয়ে- আমীর খসরু বানভাসিদের জন্য রাজারবাগ দরবার শরীফের মেডিকেল ক্যাম্পেইন খাগড়াছড়িতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সাত দিনের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে রেড ক্রিসেন্ট আরাফাত রহমান কোকোর স্মৃতি স্মরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত কাচালং নদীতে গোসল করতে নেমে এক কিশোরী নিখোজ নবীনগরে উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ,র ৫২ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালন মানিকছড়িতে মারমা কল্যাণ সমিতির মতবিনিময় ও আলোচনা সভা মানিকছড়িতে মারমা ঐক্য পরিষদের মতবিনিময় সভা জেলার ত্রাণ তহবিলে নানিয়ারচর বিএনপির অর্থ জমা লংগদুতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করে সেনা জোন লংগদুতে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত লংগদুতে ইউপি সদস্য রূপচান,র, পদ ত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন

বঙ্গোপসাগরে ফের সাগরে জলদস্যুদের হানা, ১৬ জেলে আহত

হ্যাপী করিম (মহেশখালী) কক্সবাজার: / ২৪৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০২২

বঙ্গোপসাগরে ফের জলদস্যুদের তাণ্ডব শুরু হয়েছে। সাগরের গুলিরদ্বার পয়েন্টে মহেশখালীর কুতু্বজোম ইউনিয়নের এফবি নওসেদ নামের একটি ফিশিং ট্রলারে লুটপাটের পাশাপাশি ১৬ জেলে আহত হয়েছেন।
জলদস্যুরা ট্রলারে থাকা মাছসহ প্রায় ১২ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়েছে। দস্যুতার কবলে পড়া ৪৫ অর্শ্বশক্তির ফিশিং ট্রলারটি এক দিন এক রাত সাগরে ভাসতে ভাসতে অন্য একটি ফিশিং ট্রলারের সহায়তায় ৮ মার্চ বিকালে গোরকঘাটা জেটিঘাটে ফিরে এসেছে। আহত জেলেদের বিকেলে মহেশখালীতে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
আহত জেলেরা হলেন- ট্রলারের, মাঝি গোলাম বারী’সহ ১৫ জন। এদের বাড়ি মহেশখালর কুতুবজোমের বিভিন্ন এলাকায় বলে ট্রলার মালিক গোলাম বারী জানিয়েছেন।
দস্যুতার শিকার এফবি নওসেদ ফিশিং ট্রলারের মাঝি গোলাম বারী জানান, তারা গত ৫ মার্চ ১৬ জন জেলেসহ মহেশখালী থেকে ফিশিং ট্রলারযোগে বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে রওনা হন। মাছ ধরতে ধরতে একপর্যায় তারা বঙ্গোপসাগরের গভীরে চলে যান। ৭ মার্চ রাত ১০টার দিকে তারা বঙ্গোপসাগরের গভীর জাহাজখাড়ি এলাকায় জাল ফেলে মাছ শিকার। এ সময় ২০-২৫ জনের একদল জলদস্যু ট্রলারে হানা দেয়। দস্যুরা ট্রলারে উঠেই জেলেদের মারধর শুরু করে। একপর্যায় দস্যুরা ট্রলারের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৯ শত পিছ ইলিশ মাছ, ৩৮ পিস জাল, ৮টি মোবাইল ও ট্রলারে থাকা বিভিন্ন যন্ত্রাংশসহ প্রায় ১২ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। গোলাম বারী মাঝি গণমাধ্যমকে আরো জানায় ৪০ বছর জেলে পেশায় সে কখনো আর জলদস্যুতার শিকার হয়নি। তারা জলদস্যুমুক্ত করতে আইনশৃংখলা বাহিনী, নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ডের প্রতি সহায়তা কামনা করছে।
মহেশখালী উপজেলার ফিশিং ট্রলারে মালিক ও জেলেরা মনে করেন, পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও সুন্দবন অঞ্চলের দস্যুরা আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসায় এখানের জেলেরা নিরাপদে মাছ ধরছেন। তবে, পূর্ব বঙ্গোপসাগরে এখনো বাঁশখালীর জলদস্যুরা সক্রিয় রয়েছে। মহেশখালীর ট্রলারটি পূর্ব বঙ্গোপসাগরের গভীরে ঢুকে জলদস্যুদের কবলে পড়ে সবকিছু হারিয়েছেন।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ