• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

তিন বছরে রোহিঙ্গা শিবিরে ৭৬ হাজার শিশুর জন্ম

কক্সবাজার প্রতিনিধি / ৬৮৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০

কক্সবাজার প্রতিনিধি: রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে গত তিন বছরে প্রায় ৭৬ হাজার শিশু জন্ম নিয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে সাত লাখ রোহিঙ্গার বাংলাদেশে প্রবেশের তিন বছর পর পৃথক প্রতিবেদনে একই তথ্য জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর ও সেভ দ্য চিলড্রেন।
সংস্থা দুটি বলছে, ৩১ মে পর্যন্ত কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলোতে তিন বছরের কম বয়সী শিশুর সংখ্যা ছিল ৭৫ হাজার ৯৭১টি। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশে আসার পরই এসব শিশুর জন্ম হয়েছে।

সেভ দ্য চিলড্রেন জানায়, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে গত কয়েক বছরে আনুমানিক ১ লাখ ৮ হাজার ৩৭টি রোহিঙ্গা শিশু জন্ম নিয়েছে। তবে আর্থিক অনটনে অধিকাংশ শিশুরই পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারছে না পরিবার।

সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বছর আগে রাখাইন থেকে কক্সবাজারে আসার সময় অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন হামিদা। ওই সময় জন্ম হয় তার মেয়ে রুনার। হামিদা বলেন, আমার মেয়ে অপুষ্টিতে ভুগছে। আমি তার পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। তার শিক্ষা, ভবিষ্যৎ ও আচরণ নিয়েই উদ্বিগ্ন।

সেভ দ্য চিলড্রেনের বাংলাদেশ শাখার পরিচালক অনো ভান মানেন বলেন, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে গত তিন বছরে প্রায় ৭৬ হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে। তারা এমন এক জীবন নিয়ে জন্মেছে, যেখানে তাদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা সীমিত।

তিনি আরো বলেন, আমরা আমাদের শিশুদের বড় স্বপ্ন দেখতে শেখাই। কিন্তু যেসব শিশুরা কখনো শরণার্থী শিবির ছাড়া কিছু দেখেনি তাদের আশা ও স্বপ্ন ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবে মনে হয়। বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ পালিয়ে আসা শরণার্থীদের গ্রহণ করে নিয়েছে। রোহিঙ্গা শিশু ও তাদের পরিবারকে অবশ্যই নিজ ঘরে স্বেচ্ছায় ও মর্যাদাপূর্ণভাবে ফেরত যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিতে হবে মিয়ানমারকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ