• শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ১১:১৭ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
মহালছড়ি কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির মানবিক উদ্দ্যোগ, ঈদ উপকরণ হিসেবে গরুর মাংস বিতরণ ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে পানছড়িতে আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের মাঝে মহাপরিচালকের উপহার সামগ্রী বিতরণ। মহালছড়িতে পালিত হয়েছে বিশ্ব তামাক দিবস ২০২৫ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত: পানছড়িতে সেনাবাহিনীর ঈদ উপহার বিতরণ পানছড়িতে দরিদ্র জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানে ছাগল ও শুকর বিতরণ দৌলতদিয়া পোড়াভিটা থেকে মাদক সেবী ও মাদক কারবারি আটক নানিয়ারচরে বিআরডিবির দক্ষতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ গোয়ালন্দে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উপলক্ষে অবস্থান কর্মসূচি পালিত খাগড়াছড়িতে আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে ভিজিএফ (চাউল) বিতরণ মহেশখালীতে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বদলে গেছে হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা মানিকছড়িতে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত পাহাড়ের পাদদেশে থাকা পরিবারকে সরে যাওয়ার নির্দেশ লামায় বৈরী আবহাওয়ার কারণে ৬০টি পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

তিন বছরে রোহিঙ্গা শিবিরে ৭৬ হাজার শিশুর জন্ম

কক্সবাজার প্রতিনিধি / ৮৫৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০

কক্সবাজার প্রতিনিধি: রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে গত তিন বছরে প্রায় ৭৬ হাজার শিশু জন্ম নিয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে সাত লাখ রোহিঙ্গার বাংলাদেশে প্রবেশের তিন বছর পর পৃথক প্রতিবেদনে একই তথ্য জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর ও সেভ দ্য চিলড্রেন।
সংস্থা দুটি বলছে, ৩১ মে পর্যন্ত কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলোতে তিন বছরের কম বয়সী শিশুর সংখ্যা ছিল ৭৫ হাজার ৯৭১টি। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশে আসার পরই এসব শিশুর জন্ম হয়েছে।

সেভ দ্য চিলড্রেন জানায়, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে গত কয়েক বছরে আনুমানিক ১ লাখ ৮ হাজার ৩৭টি রোহিঙ্গা শিশু জন্ম নিয়েছে। তবে আর্থিক অনটনে অধিকাংশ শিশুরই পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারছে না পরিবার।

সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বছর আগে রাখাইন থেকে কক্সবাজারে আসার সময় অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন হামিদা। ওই সময় জন্ম হয় তার মেয়ে রুনার। হামিদা বলেন, আমার মেয়ে অপুষ্টিতে ভুগছে। আমি তার পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। তার শিক্ষা, ভবিষ্যৎ ও আচরণ নিয়েই উদ্বিগ্ন।

সেভ দ্য চিলড্রেনের বাংলাদেশ শাখার পরিচালক অনো ভান মানেন বলেন, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে গত তিন বছরে প্রায় ৭৬ হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে। তারা এমন এক জীবন নিয়ে জন্মেছে, যেখানে তাদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা সীমিত।

তিনি আরো বলেন, আমরা আমাদের শিশুদের বড় স্বপ্ন দেখতে শেখাই। কিন্তু যেসব শিশুরা কখনো শরণার্থী শিবির ছাড়া কিছু দেখেনি তাদের আশা ও স্বপ্ন ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবে মনে হয়। বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ পালিয়ে আসা শরণার্থীদের গ্রহণ করে নিয়েছে। রোহিঙ্গা শিশু ও তাদের পরিবারকে অবশ্যই নিজ ঘরে স্বেচ্ছায় ও মর্যাদাপূর্ণভাবে ফেরত যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিতে হবে মিয়ানমারকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ