• রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
দীঘিনালা জোনের উদ্যোগে অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বান্দরবানে বিএনপির বিক্ষোভ রুমায় গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকসহ নিহত,২ আহত- ৪ বান্দরবানে ৭ শ্রমিককে অপহরণ করল সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা নির্বাচন কমিশনের পরিপত্রের জটিলতায় গুইমারাতে নতুন ভোটার হতে পারছেনা বাঙালীরা গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ দীঘিনালায় স্কাউটস এর ত্রি- বাষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত রামগড়ে গভীর রাতে পাহাড় কাটার দায়ে ২ ব্যক্তির তিন লাখ টাকা জরিমানা  মহালছড়ি থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান, আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টার সাথে ঢাকায় নিযুক্ত কোরিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ বান্দরবানে ৩০ জানুয়ারি উদ্বোধন হতে যাচ্ছে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বান্দরবানে ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজকে ভাসানী নামকরণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

স্টাফ রিপোর্টার: / ৬৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের বাবার নামে পরিচালিত শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের নাম পরিবর্তন করে আগের মতো মওলানা ভাসানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নামকরণ করার দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যের শিকার শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রীরা।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ফ্যাসিবাদমুক্ত ক্যাম্পাস চাই শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের পরিচালক (এডমিন) কে. এম. গোলাম মাওলা লিখিত বক্তব্যে বলেন, “শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের নাম তৎকালীন পরিচালনা পর্ষদ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে পরিবর্তন করে মওলানা ভাসানী মেডিকেল কলেজ হিসেবে পরিচালিত হয়।

সেজন্য ডা. মো. মোসাদ্দেক হোসেন বিশ্বাস এটিকে ট্রাস্টি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রূপদানের জন্য মওলানা ভাসানী ট্রাস্ট গঠন করে মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল এবং নার্সিং ইনস্টিটিউট ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠান হিসেবে একীভূত করেন। যা ট্রাস্ট হিসেবে রেজিস্টার জয়েনস্টক থেকে ২০০৪ সালে রেজিস্ট্রি করা হয়।” তিনি জানান, কিন্তু ২০০৯ সালে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠিত হলে এর দোসর মোহাম্মদ নাসিমের পরিবার তথা তার স্ত্রী মিসেস লায়লা আরজুমান্দ, তার সন্তান তমাল মনসুর, তার আরেক সন্তান সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়সহ তাদের পরিবারের সদস্যরা অস্ত্রের মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের দিয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে ট্রাস্ট সদস্যদের পদত্যাগে বাধ্য করে।
তিনি আরও বলেন, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে বৈষম্যের শিকার শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রীদের ন্যায় বিচার ও স্ব-স্ব পদে পুনর্বহাল এবং জুলাই-আগষ্ট ২০২৪ এর বিপ্লবের সময় এবং বর্তমান পর্যন্ত অপকর্মের সহিত জড়িত তমাল মনসুর, মিসেস লায়লা আরজুমান্দ, তানভির শাকিল জয় এবং বর্তমান প্রশাসনে নিয়োজিত তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের হাসপাতালের চিকিৎসক মাহবুবুল ইসলাম খন্দকার, ডা. দীনা হুসেইন, ডা. ফারহানা শাওন, ডা. রেজাউল হক জুয়েল, ডা. ইমরান, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ