• মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পালিত হলো পবিত্র ঈদ ই মিলাদুন্নবী (সাঃ) গুইমারায় সীরাতুন্নবী (সা:) উপলক্ষ্যে জামায়াতের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো চট্রগ্রাম বিভাগে NUSDF Bangladesh আয়োজন করে ‘পাবলিক স্পিকিং মাস্টারমাইন্ড’ প্রতিযোগিতা গোয়ালন্দে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে পৃথক মিছিল অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত   গুইমারাতে ৩০ কেজি গাঁজা সহ একজন গ্রেপ্তার গুইমারাতে এডিপির বিশ লাখ টাকার প্রকল্পে দুর্নীতি কাজ না করেই টাকা উত্তোলন ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে রাঙামাটিতে ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা দ্বিতীয় বারের মতো বন্ধ করা হলো কাপ্তাই স্পীল ওয়ের ১৬ জলকপাট লংগদুতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নদীতে নিখোঁজ ব্যক্তির লাশ উদ্ধার দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ সেনাবাহিনীর সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

কুকি চিনের বিরুদ্ধে চলমান অভিযান অব্যাহত রাখাসহ পাহাড়ের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে পিসিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন

আসিফ ইকবাল, বান্দরবান প্রতিনিধি: / ১৭৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

আসিফ ইকবাল, বান্দরবান প্রতিনিধি:

বর্তমান সময়ে চলমান পরিস্থিতিতে বান্দরবান জেলায় কুকি-চিনের নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে চলমান বিভিন্ন পরিস্থিতি কেন্দ্র করে তীব্র নিন্দা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে পার্বত্য নাগরিক পরিষদ।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় বান্দরবান সদরের গ্র্যান্ড ভ্যালি হোটেলে তিন দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে কাজী মো. মজিবর রহমান বলেন, একটি বছর আলোচনার নামে কেএনএফের বিরুদ্ধে অভিযান বন্ধ করে রেখে সেই সুযোগে কেএনএফের সদস্য সংখ্যা, অস্ত্রের মজুত ও সব শক্তি বৃদ্ধি করে সরকারি বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ; এ অঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে পাহাড়ে বসবাসকারী বাঙালিদের বিতাড়িত করে কুকি-চিন নামে যে রাষ্ট্র গড়তে চায় তার সঙ্গে ক্যা শৈ হ্লা জড়িত। যার প্রমাণ থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি ঘটনার দুদিন আগে তিনি থানচিতে অবস্থান করেছিলেন এবং কেএনএফের সঙ্গে মিটিং করেছিলেন। তিনি আসার পরে ব্যাংক ডাকাতি ও অস্ত্র লুট হয়েছে। যে কারণে আজ সেনা, বিজিবি ও পুলিশ সদস্যদের বিরূপ পাহাড়ি পরিবেশে অভিযান পরিচালনা করতে হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, এখন আবার শোনা যাচ্ছে লুট করা অস্ত্র ফেরত দেবে কেএনএফ। তবে তার বিনিময়ে ডায়ালগে বসতে হবে, সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার করতে হবে, সেনা মুভমেন্ট বন্ধ করতে হবে। অস্ত্র ফেরত দিলে যদি অভিযান বন্ধ করতে হয় তাহলে যেসব সেনা সদস্য অভিযানে দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন তাদের মূল্যায়ন কতটুকু হচ্ছে। তাই অস্ত্র ফেরত তো তাদের দিতেই হবে।

এসময় সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে তারা নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত রাখার দাবি জানান পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সভাপতি। একইসঙ্গে হিল ট্র্যাকস রেগুলেশন-১৯০০ এর শাসনবিধি বাতিল এবং সম্প্রতি আলীকদম, লামা, নাইক্ষ্যংছড়িতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের নেতাকর্মীদের হুমকি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রুহুল আমিন, জেলা সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন, লামা সভাপতি কামরুজ্জামান, পিসিসিপি বান্দরবান সভাপতি আসিফ ইকবাল সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ