• শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ক্যায়াংঘাট ইউনিয়ন বিএনপির ৭১ বিশিষ্ট কমিটি গঠিত দূর্গাপুরে বই পড়ে পুরস্কার পেল ১২ শিক্ষার্থী দূর্গাপুরে কিশোর অপরাধ প্রতিরোধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে জনসচেতনতামূলক সভা দুর্নীতির সাম্রাজ্যে বসে প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন আবদুর রশিদ! রোয়াংছড়ি থানায় উপস্থিত সুশীল সমাজের সাথে  মতবিনিময়- পুলিশ সুপার মুবাছড়ি ইউনিয়ন বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন ও হস্তান্তর সম্পন্ন সিন্দুকছড়ি জোন কর্তৃক মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত কাপ্তাইয়ে অর্থনৈতিক শুমারিতে কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কার্যালয়ের তথ্য প্রদান লামায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের মিলনমেলা  মাইসছড়িতে মায়ের চোঁখের সামনেই শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু রাজস্থলীতে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ঘন কুয়াশায় মধ্যরাত থেকে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

শার্শায় কায়বা মসজিদের মুয়াজ্জিনকে কুপিয়ে জখম

মোঃ ইমরান হোসেন হৃদয়, শার্শা (যশোর) / ১৯৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩

মোঃ ইমরান হোসেন হৃদয়,শার্শা (যশোর)

যশোরের শার্শায় মসজিদে সিলিং ফ্যান ও মশার কয়েল জালানোকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন শাহারুল ইসলাম (৪৫) কে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ ওঠেছে স্থানীয় কয়েকজন যুবকের বিরুদ্ধে।

শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮ টার সময় শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নের গাজীর কায়বা গ্রামের উত্তর পাড়া জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় ওই মুয়াজ্জিনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহত শাহারুল ইসলাম উপজেলার গাজীর কায়বা গ্রামের মৃত আব্দুল করিমের ছেলে। তিনি গাজীর কায়বা উত্তর পাড়া জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অভিযুক্তরা হলেন, একই গ্রামের মৃত ইসমাইল সরদারের ছেলে আনারুল ইসলাম, ও তার ছেলে মেহেদী হাসান,সাঈদী হাসান, এবং চাচাতো ভাই সিরাজুল ইসলাম।

ভুক্তভোগী শাহারুল ইসলাম জানায়, মৃত ইসমাইল সরদারের ছেলে আনারুল ইসলাম পেশায় একজন স্কুল মাস্টার। তিনি হিজদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত আছেন। এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি হওয়ায় এমন নেক্কারজনক ঘটনা ঘটালেও ভয়ে কেউ কিছু বলার সাহস পাচ্ছে না।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার মাগরিবের নামাজ শেষে মুসুল্লিরা সবাই চলে গেলেও অভিযুক্ত আনারুল ইসলাম মসজিদে সিলিং ফ্যান, লাইট, ও মশার কয়েল জ্বালিয়ে বসে ছিলো। এসময় মুয়াজ্জিন সিলিং ফ্যান ও গ্লোব জ্বালাতে নিষেধ করলে, এনিয়ে দুজনের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয়। পরবর্তিতে এশার নামাজের পরে পরিকল্পিতভাবে আনোয়ারুল ও তার ছেলে, ভাই, এবং চাচাতো ভাইদের নেতৃত্বে ৮ /১০ জন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মুয়াজ্জিন শাহারুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে ফেলে রেখে চলে যায়।

শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯ টার সময় আহত অবস্থায় একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার মাথায় ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে। এবিষয়ে শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ এসএম আকিকুল ইসলাম জানান, মসজিদের মুয়াজ্জিনকে মারধরের ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত করে আইনগত ব‍্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ