• রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নির্বাচন কমিশনের পরিপত্রের জটিলতায় গুইমারাতে নতুন ভোটার হতে পারছেনা বাঙালীরা গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ দীঘিনালায় স্কাউটস এর ত্রি- বাষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত রামগড়ে গভীর রাতে পাহাড় কাটার দায়ে ২ ব্যক্তির তিন লাখ টাকা জরিমানা  মহালছড়ি থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান, আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টার সাথে ঢাকায় নিযুক্ত কোরিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ বান্দরবানে ৩০ জানুয়ারি উদ্বোধন হতে যাচ্ছে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বান্দরবানে ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক মাইসছড়িতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান জেলা প্রশাসকের খাগড়াছড়িতে আসছেন সাঈদীর কন্ঠের ওয়ায়েজ মাওলানা গোলাম আযম সিন্দুকছড়ি জোনের মানবিক সহায়তা ও বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন পরিচালনা খাগড়াছড়ির দুর্গম জনপদে মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন

কলাগাছের আঁশে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি

পার্বত্য কন্ঠ নিউজ ডেক্স: / ২৭৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩

কবি সংগৃহীত

অবাক ব্যাপার হলেও ঘটনা বাস্তব। বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় কলা গাছের তন্তু থেকে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি! কলা গাছের তন্তু (আঁশ) থেকে সুতা ও শাড়ি তৈরির ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভবত বান্দরবানেই প্রথম। এ শাড়ি তৈরির মূল কারিগর মৌলভীবাজারের রাধাবতী দেবী। যিনি বান্দরবানে এসে এ শাড়িটি বুনে দিয়েছেন।

এর মাধ্যমে পাহাড়ে প্রচুর পরিমাণে জন্মানো কলাগাছকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো।যা এতোদিন ফল সংগ্রহের পর কেটে ফেলে দেয়া হতো। এর ফলে পাহাড়ী জনপদে নতুন কর্মসংস্থান হবে। অসচ্ছল পরিবার গুলো হবে স্বাবলম্বী ।

জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, অত্যন্ত আনন্দ ও তৃপ্তির সাথে জানাচ্ছি যে, কলা গাছের তন্তু থেকে সফল ভাবে শাড়ী তৈরি সম্পন্ন হয়েছে। আমি জানি না বাংলাদেশের আর কোথাও এখনো পর্যন্ত কলা গাছের সুতা থেকে কেউ শাড়ী তৈরি করেছেন কিনা! যদি না করে থাকেন তবে এটিই হবে কলাগাছের সুতার প্রথম শাড়ী। আর যদি কোথাও তৈরি হয়ে থাকে যে কেউ জানলে ছবিসহ জানাতে পারেন।’

উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসকের আহবানে সাড়া দিয়ে রাধাবতী দেবী এ শাড়ীটি বুনে দিয়েছেন। মৌলভীবাজারে তাঁর এলাকায় যারা মনিপুরী শাড়ী বুনেন তাঁরা রাধাবতীকে বলেছিলেন, এ দায়িত্ব না নিতে। কারণ তাঁরা ভয় পাচ্ছিলেন তিনি ব্যর্থ হবেন এবং জেলা প্রশাসকের কাছে কথা দিয়ে তা বাস্তবায়ন না করতে পারার কারণে মনিপুরী তাঁত শিল্পীরা ছোট হবেন। রাধাবতী দেবী এ চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন এবং সফলও হয়েছেন।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ