• সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মহেশখালীতে RB24 ফাউন্ডেশন কর্তৃক মেধাবিকাশ বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করেন সিন্দুকছড়ি জোন কমান্ডার খাগড়াছড়ি জেলা জামায়াতের ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে জামায়াত নেতৃবৃন্দের সাথে গণঅধিকার পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ এখনো অনিশ্চিত:  তবুও শুরু হল চন্দ্রঘোনা- রাইখালী ফেরিঘাট সেতু নির্মাণের প্রাথমিক কাজ রাঙ্গামাটিতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে সেবাগ্রহীতার গণশুনানি অনুষ্ঠিত খেলাধুলা সুস্থ সমাজ গঠনের অন্যতম অনুষঙ্গ: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান  পদ্মা যমুনায় নাব্যতা সংকটে বিপাকে জাহাজ চলাচল  রাঙামাটিতে কমলা চাষে সফল সুদত্ত চাকমা রামগতিতে জোরপূর্বক বসতঘর দখলের চেষ্টা রাঙামাটি জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার সনদ ও পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত লংগদুতে মহিলা দলের বর্ধিত সভা

কলাগাছের আঁশে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি

পার্বত্য কন্ঠ নিউজ ডেক্স: / ২৬৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩

কবি সংগৃহীত

অবাক ব্যাপার হলেও ঘটনা বাস্তব। বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় কলা গাছের তন্তু থেকে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি! কলা গাছের তন্তু (আঁশ) থেকে সুতা ও শাড়ি তৈরির ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভবত বান্দরবানেই প্রথম। এ শাড়ি তৈরির মূল কারিগর মৌলভীবাজারের রাধাবতী দেবী। যিনি বান্দরবানে এসে এ শাড়িটি বুনে দিয়েছেন।

এর মাধ্যমে পাহাড়ে প্রচুর পরিমাণে জন্মানো কলাগাছকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো।যা এতোদিন ফল সংগ্রহের পর কেটে ফেলে দেয়া হতো। এর ফলে পাহাড়ী জনপদে নতুন কর্মসংস্থান হবে। অসচ্ছল পরিবার গুলো হবে স্বাবলম্বী ।

জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, অত্যন্ত আনন্দ ও তৃপ্তির সাথে জানাচ্ছি যে, কলা গাছের তন্তু থেকে সফল ভাবে শাড়ী তৈরি সম্পন্ন হয়েছে। আমি জানি না বাংলাদেশের আর কোথাও এখনো পর্যন্ত কলা গাছের সুতা থেকে কেউ শাড়ী তৈরি করেছেন কিনা! যদি না করে থাকেন তবে এটিই হবে কলাগাছের সুতার প্রথম শাড়ী। আর যদি কোথাও তৈরি হয়ে থাকে যে কেউ জানলে ছবিসহ জানাতে পারেন।’

উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসকের আহবানে সাড়া দিয়ে রাধাবতী দেবী এ শাড়ীটি বুনে দিয়েছেন। মৌলভীবাজারে তাঁর এলাকায় যারা মনিপুরী শাড়ী বুনেন তাঁরা রাধাবতীকে বলেছিলেন, এ দায়িত্ব না নিতে। কারণ তাঁরা ভয় পাচ্ছিলেন তিনি ব্যর্থ হবেন এবং জেলা প্রশাসকের কাছে কথা দিয়ে তা বাস্তবায়ন না করতে পারার কারণে মনিপুরী তাঁত শিল্পীরা ছোট হবেন। রাধাবতী দেবী এ চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন এবং সফলও হয়েছেন।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ