• বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রেসিডেন্সিয়াল কলেজে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা কাপ্তাইয়ে ইউএনও এর বিদায় সংবর্ধনা নেত্রকোনায় জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদের ৭৬তম জন্মদিনে হিমু উৎসব জনগণের মন জয় করাই বিএনপি’র রাজনীতির লক্ষ্য মানিকছড়িতে ‘সম্প্রীতির বিশাল সমাবেশে’ ওয়াদুদ ভূঁইয়া গুইমারায় সেনাবাহিনীর উদ্যোগে মানবিক সহায়তা ও বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান খাগড়াছড়িতে মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধভাবে শামিল হতে হবে- ব্যারিস্টার মীর মো: হেলাল উদ্দিন স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে নাগরিক সমাজের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  জেএএফএস’র সহযোগিতায় মাইসছড়িতে ত্রাণ পেলো এক হাজার পরিবার রাঙামাটি শহীদ মিনারে জেলা পরিষদের শ্রদ্ধা নিবেদন গুইমারায় মাদক দ্রব্য ইয়াবা সহ গ্রেফতার ২ কংলাক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে সাজেক উন্নয়ন ফোরাম কর্তৃক শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

কলাগাছের আঁশে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি

পার্বত্য কন্ঠ নিউজ ডেক্স: / ২৫৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩

কবি সংগৃহীত

অবাক ব্যাপার হলেও ঘটনা বাস্তব। বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় কলা গাছের তন্তু থেকে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি! কলা গাছের তন্তু (আঁশ) থেকে সুতা ও শাড়ি তৈরির ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভবত বান্দরবানেই প্রথম। এ শাড়ি তৈরির মূল কারিগর মৌলভীবাজারের রাধাবতী দেবী। যিনি বান্দরবানে এসে এ শাড়িটি বুনে দিয়েছেন।

এর মাধ্যমে পাহাড়ে প্রচুর পরিমাণে জন্মানো কলাগাছকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো।যা এতোদিন ফল সংগ্রহের পর কেটে ফেলে দেয়া হতো। এর ফলে পাহাড়ী জনপদে নতুন কর্মসংস্থান হবে। অসচ্ছল পরিবার গুলো হবে স্বাবলম্বী ।

জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, অত্যন্ত আনন্দ ও তৃপ্তির সাথে জানাচ্ছি যে, কলা গাছের তন্তু থেকে সফল ভাবে শাড়ী তৈরি সম্পন্ন হয়েছে। আমি জানি না বাংলাদেশের আর কোথাও এখনো পর্যন্ত কলা গাছের সুতা থেকে কেউ শাড়ী তৈরি করেছেন কিনা! যদি না করে থাকেন তবে এটিই হবে কলাগাছের সুতার প্রথম শাড়ী। আর যদি কোথাও তৈরি হয়ে থাকে যে কেউ জানলে ছবিসহ জানাতে পারেন।’

উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসকের আহবানে সাড়া দিয়ে রাধাবতী দেবী এ শাড়ীটি বুনে দিয়েছেন। মৌলভীবাজারে তাঁর এলাকায় যারা মনিপুরী শাড়ী বুনেন তাঁরা রাধাবতীকে বলেছিলেন, এ দায়িত্ব না নিতে। কারণ তাঁরা ভয় পাচ্ছিলেন তিনি ব্যর্থ হবেন এবং জেলা প্রশাসকের কাছে কথা দিয়ে তা বাস্তবায়ন না করতে পারার কারণে মনিপুরী তাঁত শিল্পীরা ছোট হবেন। রাধাবতী দেবী এ চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন এবং সফলও হয়েছেন।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ