• মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৯:২৭ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে মাটিরাঙ্গা কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ নানা আয়োজনে সমাপ্তি হলো বৈসাবি ফুটবল টূর্নামেন্ট ২০২৫ বড়পিলাক কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ কেন্দ্রিক সমাজ পরিচালনা কমিটির অফিস উদ্বোধন দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে দেশি মদসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার দৌলতদিয়া যৌনপল্লীর গেইট থেকে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার গোয়ালন্দে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার আলীকদমে যাত্রীবাহী চাঁদের গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১ আহত ২২ মানিকছড়িতে জামায়াতে ইসলামীর দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন রামগড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ তিন দোকানকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত ছাত্রদল নেতা শাম্য হত্যার প্রতিবাদে রামগড় ছাত্রলের কাল ব্যাজ ধারণ ও মানববন্ধন মহালছড়ি যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার কাপ্তাই লেকে পানি স্বল্পতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন মাত্র ৪০ মেগাওয়াট

মাদ্রাসা ছাত্রকে ভয়াবহ শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ শিক্ষকের বিরুদ্ধে

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, ব্যুরো প্রধান, বান্দরবান: / ৭৭৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩

বান্দরবানের লামা উপজেলায় একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসায় দুষ্টুমির শাস্তি হিসেবে ইয়াছিন রহমান ইয়ামিন নামে ৫ বছরের এক শিশু ছাত্রকে অমানুষিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে মাদ্রাসা শিক্ষক মোঃ আবচার (৩২) এর বিরুদ্ধে। বুধবার (২২ মার্চ) বিকেলে নির্যাতনের শিকার শিশুটির শরীরের মারধরের ক্ষতবিক্ষত ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় নিন্দার ঝড় ওঠে। সে পার্শ্ববর্তী লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা এলাকার মোঃ মনির এর ছেলে।

মারধরের শিকার শিশু ইয়ামিন এর নানী এবং সরই ইউনিয়নের ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার খালেদা বেগম বলেন, হাফেজি পড়ার জন্য আমার নাতী ইয়াছিন রহমান ইয়ামিন কে লামার সরই ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড রহমতখোলা শাহ আমজাদিয়া হেফজখানা ও এতিমখানায় দেয়া হয়। ২১ মার্চ মঙ্গলবার ভোরে ঘুম থেকে উঠে ইয়ামিন মাদ্রাসার পাশে খোলা জায়গায় মল ত্যাগ করায় শিক্ষক মোঃ আবচার তাকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে সারা শরীর রক্তাক্ত করে ফেলে। ৫ বছরের ছোট শিশুটিকে মেরে আহত করেও তারা কোন চিকিৎসা করেনি। বুধবার বিকেলে বিষয়টি আমরা জানতে পারি।

এদিকে ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বুধবার রাত সাড়ে ৭টায় শিশুর স্বজনদের নিয়ে মাদ্রাসায় শালীসি বৈঠকে বসে। রহমতখোলা শাহ আমজাদিয়া হেফজখানা ও এতিমখানার প্রধান শিক্ষক মাওলানা মোঃ শাহজাহান বলেন, বিষয়টি সমাধানে শিশুটির অভিভাবক ও অভিযুক্ত শিক্ষক আবচার কে নিয়ে মাদ্রাসায় বসেছি।

স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার মোহাম্মদ হোসেন বলেন, আমরা এখন মাদ্রাসায়। সামান্য কারণে এমন ভাবে মারধর করা ঠিক হয়নি। উক্ত শিক্ষককে রোজার একমাস পরে মাদ্রাসা থেকে বিদায় করে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ