• শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পাহাড়ের সকল হত্যাকান্ডের বিচারের দাবীতে চট্টগ্রামে মানববন্ধন শিক্ষার জন্য চাই আনন্দময় পরিবেশ বললেন শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষিকা মোসাম্মৎ কামরুন নাহার চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে সংবর্ধনা ও ক্যাপিং সেরিমনি চট্টগ্রামের বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথ এর সাফল্যঃ আন্তর্জাতিক জার্নালে কেইস রিপোর্ট প্রকাশ খাগড়াছড়িতে আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি কাজ মন্ডপ পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসন বাঘাইছড়িতে দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সভা গুরুতর অসুস্থ প্রবীণ সাংবাদিক বাবর লংগদুতে ১৬ বছর পর প্রকাশ্যে জামায়াতে ইসলামী,র, কর্মী সমাবেশ নবীনগরে ইউএনও শামীমের বদলির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সাংবাদ সম্মেলন পার্বত্য হিন্দু উন্নয়ন সংসদ মানিকছড়ি শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন- সভাপতি দেওয়ানজী, সম্পাদক সঞ্জয় মা‌টিরাঙ্গায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে বিএনপি দূর্গম পাহাড়ে জুম চাষ জুমচাষিদের বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন 

দৌলতদিয়া টার্মিনালে ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও নৌ পুলিশ ফাড়ির মাঝে দোকানে ৬ লক্ষ টাকা চুরি

সাইফুর রহমান পারভেজ,গোয়ালন্দ(রাজবাড়ী) প্রতিনিধি: / ৬১৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া টার্মিনালের ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও নৌ পুলিশ ফাড়ির মাঝে মেসার্স মাষ্টার টেলিকম এন্ড ফাম্মের্সীতে বুধবার দিবাগত রাতে দুধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে।
জানা যায়, দোকানের মালিক মো.আমিনুল ইসলাম আমিন (৪৫) দৌলতদিয়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের কয়েক গজ দুরে দীর্ঘ দিন মোবাইল ব্যাংককিং ,ফ্লাক্সি লোড ও ঔষুধের ব্যবসা করে আসছিলো। সে গভীর রাত পর্ষন্ত দোকান খুলে ব্যবসা করলেও কয়েক দিন জ্বর ঠান্ডায় আক্রান্ত হওয়ায় শারেরীক ভারে অসুস্থ থাকায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০ ঘটিকার সময় দোকানের দুই ড্রয়ারের মধ্যে ছয় লক্ষ টাকা ও কয়েক টি মোবাইল সেট রেখে সার্টারে তালা মেরে বাড়ী চলে যায়। পরের দিন শুকুরবার সকাল ৯ ঘটিকার সময় দোকানের তালা খুলে ভিতরে গিয়ে দেখে ড্রয়ার দুটি এলোমেলো অবস্থায় পড়ে[ রয়েছে। চোর চক্র দোকানের চালের টিন ও সেলিং কেটে ড্রয়ারের মধ্যে থাকা নগদ ছয় লক্ষ টাকা নিয়ে গেছে। তবে কয়েক টি মোবাইল সহ দোকানের সকল মালামাল অক্ষত রয়েছে।
মাষ্টার টেলিকম এন্ড ফাম্মের্সীর মালিক মো.আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, দীর্ঘ দিন যাবত আমি ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পাশে দোকান দিয়ে সকল প্রকার মোবাইল ব্যাংককিং ও ঔষুদের ব্যবসা করে আসছি । বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে দুই টি ড্রয়ারে নগদ টাকা ও কয়েক টি মোবাইল ফোন রেখে বাড়ী গেলে সকালে দোকান খুলে দেখি সব কিছুই ঠিক রয়েছে শুধু নগদ ছয় লক্ষ টাকা নাই। এ বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।
এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা গোয়ালন্দ ঘাট থানার এস আই মো. ইকবাল আহাম্মেদ খান বলেন, দোকান চুরির বিষটি তদন্ত চলছে। ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সিসি টিভি ক্যামেরা পর্ষবেক্ষন করে চোর চক্রটি সনাক্তের চেষ্টা চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ