• বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী মাটিরাঙ্গায় বিজিবির অভিযানে ভারতীয় শাড়ি ও টি-শার্ট উদ্ধার কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী কলেজ ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি’র উদ্বোধন রামগড় একতা সমাজ সেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে হতদরিদ্রের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ খাগড়াছড়িতে ফ্রী মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন করেছে ২৩ বিজিবি খাগড়াছড়ি ২৯৮ নং সংসদীয় আসনে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রার্থীতা ঘোষণা

এখনো থেমে থেমে গুলি চলছে সীমান্তে

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, নিজস্ব সংবাদদাতা / ৩০৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

বান্দরবানের সীমান্ত পরিস্থিতি পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

বান্দরবানের মায়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যেবক্ষণে জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজির নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সীমান্ত এলাকার সফর করছেন। জেলা প্রশাসকের সাথে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ বিজিবি কর্মকর্তা সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

তুমব্রু সীমান্তে বসবাসকারী লোকজনদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণে প্রতিনিধি দলটি সীমান্ত এলাকা সফর করেছেন বলে প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুনধুম, তুমব্রু, ফাত্রাঝিড়ি,রেজু আমতলি এলাকায় সীমান্ত ঘেঁষে বসবাসকারী ৩০০ পরিবারকে সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য কোর কমিটির বৈঠকের পর প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে তাদের সেখান থেকে সরিয়ে কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে এ বিষয়ে এখনও কোন কিছু জানা যায়নি।

তবে প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন তুমব্রু বাজারের কোনাপাড়া এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারী কিছু পরিবারকে আপাতত ঘুনধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ভবনে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে। জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি জানিয়েছেন সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদে রাখতে প্রশাসন সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে।

এদিকে তুমব্রু ঘুনধুম সীমান্তের পরিস্থিতি এখনো থমথমে রয়েছে। রবিবার গভীর রাত থেকে সোমবার ভোর পর্যন্ত থেমে থেমে গুলির আওয়াজ শোনা গেছে সীমান্তের ওপার থেকে। তবে সীমান্তে কোন যুদ্ধবিমান অথবা হেলিকপ্টার উড়তে দেখা যায়নি। নতুন করে কোন মটার সেল নিক্ষেপ করা হয়নি। সীমান্তে গুলির আওয়াজে সেখানকার লোকজনদের মধ্যে আতঙ্কাবস্থা বিরাজ করছে। সীমান্তে নিরাপত্তায় বিজিবির সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। সীমান্তের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে বিজিবির টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে।

এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ