অসীম রায় (অশ্বিনী) বান্দরবান:
৫ তারিখ পরবর্তী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার পতনের পরে অদ্যবধি রোয়াংছড়ি উপজেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এই প্রেক্ষিতে গোয়েন্দা সূত্রে প্রাপ্ত বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর চাঁদা সংগ্রহ সহ আনাগোনা বেড়ে যাওয়ায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি জোরদার করা হয় এছাড়াও অত্র অঞ্চলের হাট-বাজার সোমবার কেন্দ্রিক হওয়ায় উপজেলা প্রশাসন সেনাবাহিনী পুলিশ সহ স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি বৃদ্ধি করা হয়. বান্দরবান রমা মধ্যবর্তী একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি অঞ্চল রংছড়ি হওয়ায় অত্র এলাকায় যানবাহন সহ মানুষজনের আনাগোনা সচরাচর থাকে যার ফলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সহ নাবালক চালক ফিটনেস বিহীন গাড়ি সহ অবৈধ মালামাল মাদকদ্রব্য চোরাচালান ও অস্ত্রের অবাধ সরবরাহ বন্ধের নিমিত্তে এলাকার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
রোয়াংছড়ির ক্যাম্প কমান্ডার মেজর ইয়াসিন কর্তৃক একটি টহল দল, সিনিয়র অরেন্ট অফিসার আলমগীর সহ বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের সহায়তায় ভ্রাম্যমান টহল কার্যক্রম পরিচালনা করে. এছাড়াও সকাল নয়টা হতে অতিরিক্ত কমিশনার ভূমি, উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়।
এ সময় সর্বমোট ( বিস্তারিত উপজেলা অফিস থেকে জেনে নিও) এতটি মামলা জরিমানা করা হয় যার ফলে মোট কত টাকা উত্তোলন করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সহ সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ পরিস্থিতিতে এলাকায় অনুপ্রবেশকারীসহ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর চাঁদাবাজি অনেকাংশের রাস পাবে যানবাহন দুর্ঘটনা হতে সাধারণ জাতিদেরকে নিপীড়ন করার উদ্দেশ্যে অবৈধ ড্রাইভার দের কে সচেতন করা সহ আর্থিক জরিমানা করায় ভবিষ্যৎ দুর্ঘটনা কমে যাবে এলাকার সারভিক আইনশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পাবে যা অত্র এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে সাহায্য করবে বলে সুশীল সমাজ মনে করে।