• শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
দৌলতদিয়া পদ্মা পার ভাঙন রোধে জিওব্যাগ ফেলছে বিআইডব্লিউটিএ রাজস্থলী উপজেলা রিসোর্স সেন্টারে ৬ দিনব্যাপী বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু  পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সাথে নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধি’র সৌজন্য স্বাক্ষাত কাপ্তাই পাহাড়িকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলন মেলায় নবীন প্রবীনদের মেল বন্ধন ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজে ভর্তিচ্ছুকদের জন্য ছাত্র পরিষদের ‘হেল্প ডেস্ক’ ডংনালা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি   কর্তৃক প্রধান শিক্ষক লাঞ্চিত হবার অভিযোগ মহেশখালী’র নবনির্বাচিত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান’র সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় মানিকছড়িতে বিজয় উল্লাসে ভোটারের পাশে নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা গোয়ালন্দে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন খাগড়াছড়ি ৩ উপজেলায় বিজয়ী হলেন যারা, একটিতে ফলাফল ঘোষণা স্থগিত মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা প্রদান রাঙ্গামাটি চার উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হলেন যারা

পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি একাডেমিক ভবনের কাজ; ব্যহত পাঠদান

এম মহাসিন মিয়া, স্টাফ রিপোর্টার (খাগড়াছড়ি)  / ৫২৫ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

এম মহাসিন মিয়া, স্টাফ রিপোর্টার (খাগড়াছড়ি)

দীর্ঘ পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অর্থায়নে নির্মাণাধীন খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার পাবলাখালী শান্তিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ। আর কত বছর সময় লাগবে ভবনের নির্মান কাজ শেষ করতে তা জানা নেই কারো।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান “ইউটি মং কন্সটাকশন” দীর্ঘদিন ধরে ভবনের কাজ শেষ না করায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ব্যহত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান।

এ ব্যাপারে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার নানাভাবে যোগাযোগ ও অবগত করলেও কোনো সুফল মেলেনি। ফলে নতুন বছর শুরুর সঙ্গে শিক্ষার্থীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় আরও বেশি ভোগান্তির আশঙ্কা করছে তারা। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেয়া তথ্যমতে এ বছর সবমিলিয়ে বিদ্যালয়ে পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে।

জানাযায়, ২০১৯-২০ অর্থ বছরের এ কাজটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান “ইউটি মং কন্সটাকশন” পায়। ২ বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের ধীরগতি ও গাফিলতির কারণে দীর্ঘ পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সজিত বরণ বড়ুয়া জানায়, প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে আসন সংকটে পাঠদান দিতে হিমশিম খাচ্ছি আমরা। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার অবগত করলেও আজ হবে, কাল হবে বলে এখনো কোনো সুফল পাইনি আমরা।

এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা প্রকৌশল প্রেসলি চাকমা জানায়, বৈশ্বিক মন্দা সহ বিভিন্ন কারণে কাজটি পিছিয়ে গেছে। আমরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলে দ্রুত চেষ্টা করছি কাজটি সম্পূর্ণ করার জন্য।

বিষয়টি নিয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সাথে মুঠোফোনে একাধিক বার কল করেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ