• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ধর্মের ভিত্তিতে কোন ধরনের বিভাজন দেখতে চায়না জামায়াত: রামগড়ে অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান কাপ্তাইয়ে রুপসী কাপ্তাইয়ের ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে নানা আয়োজন খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এর শুভ উদ্বোধন করলেন – ২০৩ পদাতিক খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান খাগড়াছড়ি বাইতুশ শরফ জব্বারিয়া আদর্শ আলিম মাদ্রাসায়  অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত মহালছড়ি উপজেলা বাজারে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি রামগড়ে জামায়াতে ইসলামের কর্মী ও সুধী সমাবেশ   সাফ জয়ী জাতীয় দলের কৃতি ফুটবলার মনিকা চাকমাকে সংবর্ধনা দিলেন সেনাবাহিনীর গুইমারা রিজিয়ন ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে কাপ্তাইয়ে অনুষ্ঠিত হলো জোন কমাণ্ডার’স স্কলারশিপ খাগড়াছড়ি ক্বওমী মাদরাসা ও ওলামা ঐক্য পরিষদ রামগড় উপজেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল সম্পন্ন ঐতিহ্য ফিরে আসুক বান্দরবানে-থানজামা লুসাই রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত বাঙ্গালহালিয়া ভিমাছড়া সার্বজনীন শ্রী শ্রী পঞ্চায়েত সংঘের উদ্যোগে গীতা পাঠ

কলাগাছের আঁশে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি

পার্বত্য কন্ঠ নিউজ ডেক্স: / ২৬২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩

কবি সংগৃহীত

অবাক ব্যাপার হলেও ঘটনা বাস্তব। বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় কলা গাছের তন্তু থেকে তৈরি হলো দৃষ্টিনন্দন শাড়ি! কলা গাছের তন্তু (আঁশ) থেকে সুতা ও শাড়ি তৈরির ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভবত বান্দরবানেই প্রথম। এ শাড়ি তৈরির মূল কারিগর মৌলভীবাজারের রাধাবতী দেবী। যিনি বান্দরবানে এসে এ শাড়িটি বুনে দিয়েছেন।

এর মাধ্যমে পাহাড়ে প্রচুর পরিমাণে জন্মানো কলাগাছকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো।যা এতোদিন ফল সংগ্রহের পর কেটে ফেলে দেয়া হতো। এর ফলে পাহাড়ী জনপদে নতুন কর্মসংস্থান হবে। অসচ্ছল পরিবার গুলো হবে স্বাবলম্বী ।

জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, অত্যন্ত আনন্দ ও তৃপ্তির সাথে জানাচ্ছি যে, কলা গাছের তন্তু থেকে সফল ভাবে শাড়ী তৈরি সম্পন্ন হয়েছে। আমি জানি না বাংলাদেশের আর কোথাও এখনো পর্যন্ত কলা গাছের সুতা থেকে কেউ শাড়ী তৈরি করেছেন কিনা! যদি না করে থাকেন তবে এটিই হবে কলাগাছের সুতার প্রথম শাড়ী। আর যদি কোথাও তৈরি হয়ে থাকে যে কেউ জানলে ছবিসহ জানাতে পারেন।’

উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসকের আহবানে সাড়া দিয়ে রাধাবতী দেবী এ শাড়ীটি বুনে দিয়েছেন। মৌলভীবাজারে তাঁর এলাকায় যারা মনিপুরী শাড়ী বুনেন তাঁরা রাধাবতীকে বলেছিলেন, এ দায়িত্ব না নিতে। কারণ তাঁরা ভয় পাচ্ছিলেন তিনি ব্যর্থ হবেন এবং জেলা প্রশাসকের কাছে কথা দিয়ে তা বাস্তবায়ন না করতে পারার কারণে মনিপুরী তাঁত শিল্পীরা ছোট হবেন। রাধাবতী দেবী এ চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন এবং সফলও হয়েছেন।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ