• শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রামগড়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে দুই ব্যবসায়ীকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা খাগড়াছড়ি বন বিভাগ দু’টি বন মোরগ উদ্ধার করে অবমুক্ত করলো প্রাকৃতিক বনে মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও মতবিনিময় সভা পাহাড়ে অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সেনাবাহিনীর সহায়তা বিতরণ লংগদু জোনের উদ্যোগে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় সভা মানিকছড়িতে ইয়ুথ গ্রুপের কর্ম অভিজ্ঞতা ও ত্রৈমাসিক সভা লংগদুতে সরকারি চাল মজুদ রাখার অভিযোগে তিন ব্যবসায়ীকে নগদ অর্থদন্ড নববর্ষের শোভাযাত্রায় ইয়েন ইয়েনের দেশবিরোধী প্ল্যাকার্ড নেওয়ায় পিসিসিপি’র বিক্ষোভ উন্নয়নের ছোঁয়া বঞ্চিত গুইমারা: স্বাস্থ্য-শিক্ষায় অন্ধকার শার্শায় ব্যবসায়ীকে চাকুর ভয় দেখিয়ে টাকা ছিনতাই আটক ২ রামগড়ে গভীর রাতে দুই বসতবাড়ি আগুনে পুড়ে ছাই, ক্ষতি ১০ লাখ রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ভ্রাম্যমান আদালতে  জরিমানা

ভাসান্যদম ইউপির মূল সড়কের তিনটি ব্রীজ ঝুঁকি পূর্ণ

মোঃ আলমগীর হোসেন,লংগদু (রাঙামাটি) / ৮২২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ১২ আগস্ট, ২০২০

মোঃ আলমগীর হোসেন,লংগদু (রাঙামাটি)
রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার বিভিন্ন এলাকাতে প্রায় সড়ক পথ গুলো প্রধান সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে।

লংগদু উপজেলার ৫নং ভাসান্যদম ইউপির ৪নংওয়ার্ড ভাসান্যদম ইসলামী উচ্চবিদ্যালয় সংলগ্ন একটি, ৬নং বড় মাঠ সংলগ্ন একটি, এবং ৭নং রাঙ্গাপানি ছড়া এলাকার একটি ব্রীজ মারাত্মকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে।

এ তিনটি ব্রীজ যে কোন সময় ভেঙ্গে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, আর তিনটি থেকে একটিও যদি ভেঙ্গে পড়ে তাহলে চারপাশের জনগনের সাথে ইউনিয়ন সদরের যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। সব গুলো ব্রীজের একটির হাতল গুলো ঝড়ে পড়েগেছে,একটির মধ্যেখানের ফিলার ভেঙ্গে পড়েছে,অন্যটির হাতল ও দু পাশের মাটি সরে পড়েছে।

৫নং ভাসান্যদম ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হযরত আলী বলেন, আমরা এসব ব্রীজ গুলোর ব্যাপারে জেলা পরিষদ,এলজিইডি,উপজেলা এলজিইডিতে বিভিন্ন ভাবে আবেদন করেছি, কিন্তু কোন সমাধান হয়নি।

তিনি বলেন আমাদের এলাকা গুলো এমনিতেই দুর্গম পাহাড়ি এলাকা, এসব এলাকার মানুষ গুলো সর্বদা দুঃখ কষ্টের মাধ্যমে জীবন পরিচালনা করছে। তার মধ্যে যদি মূল সড়ক গুলো মেরামত করা না হয় তাহলে এদুর্গম পাহাড়ি এলাকার সাধারণ মানুষের দুঃখ, কষ্টের শেষ থাকবেনা। এমন কি ৪নং ওয়র্ডের ভাসান্যদম স্কুলের পাশের ব্রীজটি অতীদ্রুত কাজ না হলে যে কোন সময় স্কুলের ছোট ছোট ছাত্র/ছাত্রীরা এক্সিডেন্ট হতে পারে।

চেয়ারম্যান আরো জানান এ ব্রীজ গুলোর বয়স অনেক হয়েছে ৪নং ওয়ার্ডের ব্রীজটি ১৯৯৩,  ৬নং ওয়ার্ডের ব্রীজটি ১৯৯৯, ও ৭নং ওয়ার্ডের ব্রীজটি ১৯৯৭ সনে এলজিইডির মাধ্যমে নির্মিত হয়েছিলো।যার ফলে এগুলো বর্তমানে চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।স্থানীয় খাড়ছড়ি বাজারে হাটের দিনে অনেক গাড়ি চলাচল করে উক্ত ব্রীজ গুলো দিয়ে যা সকলের জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

উক্ত এলাকার সাধারণ মানুষের দাবী বিশেষ করে স্কুল সংলগ্ন দুটি ব্রীজের কাজ যেনো পুনরায় মেরামত করে সম্পূর্ণ করা হয়,ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়তের স্বার্থে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ