• শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১১ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রামগড়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে দুই ব্যবসায়ীকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা খাগড়াছড়ি বন বিভাগ দু’টি বন মোরগ উদ্ধার করে অবমুক্ত করলো প্রাকৃতিক বনে মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও মতবিনিময় সভা পাহাড়ে অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সেনাবাহিনীর সহায়তা বিতরণ লংগদু জোনের উদ্যোগে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় সভা মানিকছড়িতে ইয়ুথ গ্রুপের কর্ম অভিজ্ঞতা ও ত্রৈমাসিক সভা লংগদুতে সরকারি চাল মজুদ রাখার অভিযোগে তিন ব্যবসায়ীকে নগদ অর্থদন্ড নববর্ষের শোভাযাত্রায় ইয়েন ইয়েনের দেশবিরোধী প্ল্যাকার্ড নেওয়ায় পিসিসিপি’র বিক্ষোভ উন্নয়নের ছোঁয়া বঞ্চিত গুইমারা: স্বাস্থ্য-শিক্ষায় অন্ধকার শার্শায় ব্যবসায়ীকে চাকুর ভয় দেখিয়ে টাকা ছিনতাই আটক ২ রামগড়ে গভীর রাতে দুই বসতবাড়ি আগুনে পুড়ে ছাই, ক্ষতি ১০ লাখ রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ভ্রাম্যমান আদালতে  জরিমানা

পানিশূন্যতায় আঊশের স্বপ্নে আমন চাষেও ভেস্তের পথে

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার: / ২৪৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চলতি মৌসুমে চাহিদা মতো আউশ আবাদ করতে পারেননি কৃষকেরা। আমন চাষের স্বপ্ন নিয়ে শুরু করেন চাষাবাদ। কিন্তু সে স্বপ্নও ভেস্তে যাওয়ার পথে। ভরা বর্ষাতেও হয়নি বৃষ্টি। পানির অভাবে ব্যাহত হচ্ছে আমন চাষ। বর্ষার মৌসুমে পানিশূন্য।

কৃষকেরা জানান, আউশ মৌসুমে পানির অভাবে ফসল আবাদ করা যায়নি। আমন মৌসুমের শুরুতে বৃষ্টি হলেও চারা রোপণের সময় তীব্র পানির সংকট দেখা দিয়েছে। যারা সেচ দিয়ে সম্ভব হয়েছে পানি দিচ্ছেন। আর যাদের সেচ দিয়ে পানি দেওয়ার সুযোগ নেই তারা বৃষ্টির জন্য একবুক আশা নিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছেন। আউশের মতো আমন ফসল ও আবাদ না হলে কৃষকদের কষ্টের হয়ে পড়বে আগামী ৬ মাস।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রের বরাতে জানা গেছে, উপজেলায় এ বছর ১৭ হাজার ৩০৫ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ উপজেলায় ব্যাপক হাড়ে আমন ধান চাষ করা হয়। তীব্র খরার কারণে আউশ ধান আবাদ ব্যাহত হয়েছে। এখন পানির জন্য কৃষকেরা আমনের চারা রোপণ করতে পারছেন না পানিশূন্য চারিদিক।

কমলগঞ্জের শমশেরনগর, আলীনগর, রহিমপুর ও পতনঊষার ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে, কৃষকেরা আমনের চারা রোপণ করছেন। পানির অভাবে অনেক কৃষকের চারা রোপণ করতে পারছেন না। কেউ আবার সেচের মাধ্যমে পানি দিচ্ছেন চারা রোপণের জন্য জমিতে। আবার যারা চারা রোপণ করছেন তাঁদের অনেকের জমি শুকিয়ে চৌচির হয়ে গেছে। খা খা করছে জমিগুলো।

উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কৃষক সায়েদুর রহমান বলেন, ‘আমি আঊশ ধান চাষ করতে পারিনি। আমন ধান চাষের জন্য আগাম টাকা এনেছি ধানের দোকান থেকে। এখন পানির অভাবে আমনের চারা ও নষ্ট হচ্ছে।’

কমলগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, এই উপজেলায় সব মৌসুমে ধান চাষ করা হয়। অনাবৃষ্টির কারণে আমন চাষাবাদে কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। বৃষ্টি হলে এই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ