নিহত ওই ব্যক্তির নাম শিপ্লব কান্তি দে। তিনি উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামের বাসিন্দা এবং মোবাইল ইলেকট্রনিক্স দোকানের কর্মচারী ছিলেন। তাঁর বাড়ি থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শিপ্লব কান্তি দে গত বুধবার সকালে বোনকে নিয়ে মহেশখালী হাসপাতালে উদ্দেশে ঘর থেকে বের হন। এরপর তিনি আর ঘরে ফেরেননি। পরিবারের ধারণা, তাঁকে হত্যা করে পাহাড়ে নিয়ে লাশ ফেলে দেওয়া হয়েছে। তবে নিখোঁজের পর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায় আজ সকালে পানের বরজে কাজ করতে পথে একটি লাশ দেখতে পান। স্থানীয় চেয়ারম্যানকে অবিহিত করলে, তিনি মহেশখালী থানাকে জানালে পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুল হাই-পিপিএম প্রতিনিধি’কে বলেন, গলাকাটা লাশটি পাহাড়ের জিরি হতে উদ্ধার করি। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে সন্ধ্যায় ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে ঘটনার বিস্তারিত জানা যাবে। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্পাদকঃ এম. শাহীন আলম।। প্রকাশকঃ উম্মে হাবিবা
যোগাযোগ: ০১৬৪৭-৬২৭৫২৬/ ০১৮২৩-৯১৯০৯৫ whatsapp
parbattakantho@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত
পার্বত্য কন্ঠ © ২০১৮-২০২৪ সংরক্ষিত