আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নে আবারো নৌকা প্রতীক চান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও তরুন আওয়ামী লীগ নেতা ইনজামুল হক জসিম। এর আগে তিনি ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে জনগনের বিপুল ভোটে বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করে বিজয়ী হন। বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে তিনি রেখেছেন ভুমিকা। আগামী ২৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ইউপি নিবার্চনের মনোনয়ন ফরম রবিবার বিকেলে দলের ঢাকাস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে ফরম সংগ্রহ করেছেন। বর্তমান সরকারের ১৩ বছরের উন্নয়ন সমানতালে পটিয়ার কচুয়ায় ইউনিয়নে হয়েছে। পটিয়ার মাটি ও মানুষকে নেতা ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক এমপি কচুয়ায় ইউপির ৯টি ওয়ার্ডে উন্নয়ন কাজ করেছেন। আন্দোলন সংগ্রাম করতে বিভিন্ন মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছেন জসিম উদ্দীন। ইতোমধ্যে পটিয়া উপজেলা ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ মনোনয়নের তালিকা দলের মনোনয়ন বোর্ডের কাছে পাঠিয়েছেন। কচুযায় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি থেকে শুরু করে পটিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ ও দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করেছেন। সর্বশেষ ২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব সুনামের সাথে পালন করেছেন। ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্ব দেওয়ার সময় বিএনপি জামাতের কয়েকবার রোষানলের শিকার হয়ে কারাভোগ করেছেন। আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে সরব উপস্থিত ছিল সাবেক এই ছাত্রনেতার। ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে বিপুল ভোটে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার মানুষের জনসভায় নিজেকে উজাড় করে দেন। অবহেলিত কচুয়ায় ইউনিয়নের কাঁচা রাস্তাঘাট পাকাকরনসহ, বেশকিছু নতুন রাস্তা নিমার্নের মাধ্যমে এলাকায় সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেন। গ্রাম আদালতকে চাঙা করে এলাকার অনিস্পন্ন শালিস নিম্পন্ন করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করেন। চেয়ারম্যানপ্রার্থী ইনজামুল জসিমের পিতা কচুয়ায় ইউনিয়ন আ'লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তার ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।

তিনি জানিয়েছেন, বিগত ২০ বছর ধরে এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া এবং শিক্ষামুলক কর্মকান্ডে রেখেছেন ভুমিকা। আগামী ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দিয়ে তাকে মূল্যায়ন করবেন বলে আশা করি৷