• বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী মাটিরাঙ্গায় বিজিবির অভিযানে ভারতীয় শাড়ি ও টি-শার্ট উদ্ধার কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী কলেজ ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি’র উদ্বোধন রামগড় একতা সমাজ সেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে হতদরিদ্রের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ খাগড়াছড়িতে ফ্রী মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন করেছে ২৩ বিজিবি খাগড়াছড়ি ২৯৮ নং সংসদীয় আসনে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রার্থীতা ঘোষণা

কাপ্তাই মৎস্য অফিসের অভিযানে কর্ণফুলী নদীতে  ৪৫০০ মিটার জাল জব্দ

ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি) প্রতিনিধি: / ১৩৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই( রাঙামাটি) প্রতিনিধি:-

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা সিনিয়র  মৎস্য অফিসের  অভিযানে  কর্ণফুলী নদী থেকে সাড়ে ৪ হাজার মিটার   মাছ ধরার বিভিন্ন জাল জব্দ করে ধ্বংস করা  হয়েছে। সেই সাথে অবৈধভাবে গড়ে উঠা ৯১ টি মাছ ধরার   ফাঁদও  জব্দ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকাল ৪ টা হতে  রাত ৮ টা  পর্যন্ত কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী নদীর শীলছড়ি বালুরচর এলাকা এবং চিৎমরম সংলগ্ন এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

কাপ্তাই  সিনিয়র উপজেলা  মৎস্য কর্মকর্তা শেখ মোঃ এরশাদ বিন শহীদ এই অভিযান পরিচালনা করেন।

এসময় উপজেলা মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা বিমল জ্যোতি চাকমা, কাপ্তাই  থানার উপ পরিদর্শক ( এসআই) আলাউদ্দিন সরকার এবং সঙ্গীয় পুলিশ সদস্যরা অভিযানে সহায়তা করেন।

 

কাপ্তাই উপজেলা  মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা বিমল জ্যোতি চাকমা বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাত সাড়ে ৮ টায় এই প্রতিবেদককে জানান,

হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নে কর্ণফুলী নদীতে মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত ৫ মাস মাছ ধরা  বন্ধ রয়েছে।  তাই এই সময়ে অবৈধভাবে মাছ ধরার সময় আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি।

অভিযানে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৮৫ এবং ১২ বিধি লংঘনের কারনে নদীতে থাকা এসব মাছ ধরার সরঞ্জাম মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর ৫ ধারা অনুযায়ী জব্দ করা হয় এবং জনসম্মুখে তা পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। জব্দকৃত সরঞ্জামে রয়েছে গাড়া জাল ৬টি ২ হাজার মিটার, কারেন্ট জাল ৩টি ৫শত  মিটার, অনান্য ভাসমান জাল ৪টি ২ হাজার  মিটার এবং মাছ ধরার ফাঁদ ৯১টি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ