• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বই ও শিক্ষা উপকরণ উপহার প্রদান চাঁদার টাকা না দিলে হামলা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে -সন্ত্রাসী রকি গ্রুপ ১ যুগ পর মহালছড়ি গণতান্তিক উপায়ে বাজার ব্যবসায়ী কমিটি গঠন ওলামা বাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে কাপ্তাই সেনা জোনের প্রীতি ভোজ  পরিষদ ভবণ নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে মানিকছড়িতে সচেতন নাগরিক ফোরামের মানববন্ধন মাটিরাঙ্গায় প্রা‌ন্তিক কৃষক‌দে‌র মাঝে বিনামূ‌ল্যে সার ও বীজ বিতরণ চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে ২ দিনব্যাপী  দক্ষতা উন্নয়নের উপর কর্মশালা শুরু রাঙ্গামাটিতে ঘুষ-তদবির ছাড়া মেধার ভিত্তিতে ১৭ জন পেলেন পুলিশের চাকরি দাগনভূঞা সরকারি হাসপাতালে আস্থা ফিরেছে রোগীদের – ক্রমান্বয়ে বাড়ছে রোগী, কনসালটেন্ট ও জনবল সংকটে চরমে ইসলামি ফাউন্ডেশন উদ্যোগে মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও ভাতা প্রদান

ব্রিটেনে করোনার নতুন ধরন নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ২০৫ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

ব্রিটেনে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাসের নতুন আরেকটি ধরন (ভ্যারিয়েন্ট)। এরই মধ্যে এই ধরন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি (ইউকেএইচএসএ)। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট বলছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এটি পর্যালোচনায় রেখেছে।

করোনার নতুন এই ধরনের নাম ইজি.৫.১, ডাকনাম এরিস। এটি করোনার ওমিক্রন ধরনের নতুন রুপ বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা। গত মাসে দেশটিতে প্রথম এই এরিস ধরন শনাক্ত হয়।

ইউকেএইচএসএর এক বিবৃতিতে বলা হয়, ৩ জুলাই প্রথম এই এরিস ধরন শনাক্ত হয়। বর্তমানে মোট করোনা আক্রান্তের মধ্যে ১৪ শতাংশ রোগী এই ধরনে আক্রান্ত।

সম্প্রতি ৪ হাজার ৯৩৬ জন ফুসফুস সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। তাদের মধ্যে বর্তমানে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ করোনায় আক্রান্ত। তাদের বেশির ভাগের দেহেই নতুন ধরনটি রয়েছে। এ কারণে বিশেষ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

করোনার নতুন ধরন এরিসের পাঁচটি সাধারণ উপসর্গ রয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ফোর্বস। সেগুলো হচ্ছে- নাক দিয়ে পানি পড়া, মাথাব্যথা, ক্লান্তি, হাঁচি এবং গলা ব্যথা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ কারণে হাসপাতালে করোনা রোগীও বাড়ছে।

এ ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, ‘উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা লোকদের জনাকীর্ণ জায়গায় মাস্ক পরার পরামর্শ দিচ্ছে ডব্লিউএইচও। এ ছাড়া সময় হলে টিকার বুস্টার ডোজ নিয়ে নিতে এবং বাড়ির ভেতরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল নিশ্চিত করার আমরা আহ্বান জানাচ্ছি।’

করোনার কারণে দীর্ঘদিন জরুরি অবস্থা জারি রেখেছিল ডব্লিউএইচও। এবার নতুন করে সংক্রমণ শুরু হওয়ায় জরুরি অবস্থা জারির ব্যাপারটি বিবেচনা করা হবে কি-না, তা জানাননি তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ