মহেশখালী উপজেলায় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে জেলেকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বোটের মালিক জয়নাল আবেদীনের বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার ১লা আগষ্ট সকাল ৭টায় কুতুবজোম ইউনিয়নের সোনাদিয়ার পশ্চিম পাশে সাগরে মাছ ধরা অবস্থায় এই ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের আহমদিয়া কাটা গ্রামের ৬ ওয়ার্ডের ওমর হাকিমের পুত্র জয়নাল আবেদীনের
মালিকানাধীন ফিশিং বোট দিয়া আমি আনোয়ার হোসেন'সহ ০৯ জন মাঝি মাল্লা সাগরে মাছ ধরতে যাই সাগরে। ঘটনার দিন ভোর বেলায় বাতাস প্রতিকূল হওয়ায় বিহিঙ্গি জালের একটি বাশের ফুং পানির স্রোতে ভাসিয়া যায়। এই বিষয় বোটের মালিক জয়নাল আবেদীন, বোটে আরোও ৯ জম থাকার সত্যেও আমার মাতা-পিতার নাম ধরিয়া অকথ্য ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করিতে আমি বাধা দেওয়ায় আসামী ফিশিং বোট হইতে ধারালো দা নিয়া খুন করার উদ্দেশ্যে স্বজোরে আমার মাথায় কোপ দিতে দেখিয়া আত্মরক্ষার জন্য সরিয়া যাইতে উক্ত দায়ের কোপ বাম পায়ের হাটুর নিচে জয়েন্টের উপরে লাগিয়া রগ ও হাড় কাটিয়া গিয়া গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। আসামী দা দিয়া আমার বুকে পিঠে হাতে, পায়ে, কোমরে পরপর কাধা মারিয়া গুরুতর জখম করিয়া ফিশিং বোটের উপরে ফেলিয়া দেয়। আমি কান্নাকটি করিয়া শোরচিৎকার করিলে আমার শোরচিৎকার শুনিয়া ও দেখিয়া ফিশিং বোটে থাকা মাল্লাগণ আগাইয়া আসিয়া আসামীর কবল হইতে আমাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে। মাল্লাদের সহায়তায় তড়িৎ সাগর হইতে আসিয়া মহেশখালী হাসপাতালে গিয়া চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। ঘটনার কথা এলাকার গন্যমান্য লোকজনদেরকে অবহিত করি।
সে আরোও জানান..সেই অবৈধ সন্ত্রাসী ইয়াবা সেবনকারী ও বেচা বিক্রয়কারী'সহ একাধিক মামলার এজাহার নামীয় আসামী হয়। নিরুপায় হইয়া আইন অমান্য কারী বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে মহেশখালী থানায় এজাহার দায়ের করি। জেলে আনোয়ার হোসেন তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ গ্রহনে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। বর্তমানে জয়নাল আবেদীনের হুমকির মুখে আমি আমার স্ত্রী মাতা পিতা ও ভাই বোন'সহ জীবনের নিরাপত্তাহীনতা ভূগিতেছি।
সম্পাদকঃ এম. শাহীন আলম।। প্রকাশকঃ উম্মে হাবিবা
যোগাযোগ: ০১৬৪৭-৬২৭৫২৬/ ০১৮২৩-৯১৯০৯৫ whatsapp
parbattakantho@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত
পার্বত্য কন্ঠ © ২০১৮-২০২৪ সংরক্ষিত