• শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভয় নাই ওরে ভয় নাই দীঘিনালাতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন সম্পন্ন গোয়ালন্দে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত সকলকে সবধরনের বিভেদ ভুলে এলাকার উন্নয়ণ ও রাষ্ট্রগঠনে ভূমিকা রাখারও আহবান জানান- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেহেদী হাসান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন” বুদ্ধিজীবি দিবসে ভিন্নধর্মী আয়োজনে মহালছড়ি সরকারি কলেজ ছাত্রদল বাঘাইছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মহালছড়িতে পালিত হলো শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৪ মাগুরায় রাতের আঁধারে সড়কের গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ উঠছে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রাজস্থলীতে যথাযোগ্য মর্যদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত ও আলোচনা সভা বান্দরবান পুলিশ লাইন্স স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে কাপ্তাইয়ে আলোচনা সভা  

৩ যুবক মোটরসাইকেলে এসে বাসে আগুন দিয়ে চলে যান,জানালেন বাসের চালক

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৭৫ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩

আজ শনিবার(২৯জুলাই) ঢাকার চার প্রবেশমুখে অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের পর তিশা পরিবহনের বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়, যেটির চালক ছিলেন সানাউল্লাহ। বেলা ১টা ৪০ মিনিটের দিকে ঘটে এই ঘটনা।

তিশা পরিবহনের বাসের চালক সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাড়াতাড়ি নাম। নইলে তোর শরীরে ঢাইলা দিলাম।’ —এ কথা বলে তিন যুবক বাসে উঠে দুই মিনিটের মধ্যে আগুন দিয়ে মোটরসাইকেলে যুবকেরা চলে যান।যখন বাসে আগুন দেওয়া হয়, তখন আশপাশে পুলিশ ছিল।

সানাউল্লাহর ভাষ্য, তিনি লাফ দিয়ে বাস থেকে নামার পর ওই যুবকেরা বোতল থেকে বাসের ভেতরে পেট্রল ঢালেন এবং দেশলাই দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেন। এরপর তাঁরা মোটরসাইকেলে করে উল্টো পথ দিয়ে যাত্রাবাড়ীর দিকে চলে যান। পরে আশপাশের লোকজন বাসের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

এর আগে দুপুর ১২টার পর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলে বেলা দেড়টা পর্যন্ত। একপর্যায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ধাওয়া খেয়ে শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের গলির ভেতরে চলে যান। আর ইনস্টিটিউটের সামনে পুলিশ, আনসার ও র‍্যাব সদস্যরা অবস্থান নেন।

বাসচালক সানাউল্লাহ আরও জানান, ঘটনার সময় তিনি বাসটি সড়ক থেকে মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সামনের শান্ত ফিলিং স্টেশনের ভেতরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তিনি যখন বাস ঘোরাচ্ছিলেন, ঠিক তখন ওই তিন যুবক তাঁর সামনে আসেন।

ফিলিং স্টেশনের পাশেই দোকান আকবর খানের। তিনি জানান, ‘আমরা দেখলাম, তিনজন যুবক চালককে হুমকি দিয়ে বাস থেকে নামতে বাধ্য করার পর বাসের ভেতর পেট্রল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। অনেক লোকজনের সামনেই এই তিন দুর্বৃত্ত বাসটিতে আগুন দিয়ে পালিয়েছেন।’

এদিকে শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলার সময় আরও দুটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে ওই আগুন নেভান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ