• সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
লামায় ১৫ দিনের ব্যবধানে ফের ২০ শ্রমিককে অপহরণ বান্দরবানে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে সৎ বাবাসহ দুজনের যাবজ্জীবন বান্দরবানে সীমান্তে অবিস্ফোরিত মর্টার শেল উদ্ধার অসহায় মানুষের প্রতি করুণা নয়, তাদের পাশে দাঁড়ানো নৈতিক দায়িত্ব – পলাশ ধর লামায় শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন রামগড়ে যুব রেড ক্রিসেন্টের সমন্বয় সভা অনু্ষ্ঠিত  রামগড় ৪৩ বিজিবির অভিযানে ভারতীয় গাঁজাসহ আটক ১ বান্দরবানের সেনা সহায়তায় নিজ বাড়িতে ফিরে এসেছে কুকি চিনের তান্ডবে ঘরছাড়া গ্রামবাসীরা মানিকছড়িতে কার্প জাতীয় মাছের নার্সারি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কাপ্তাইয়ে ক্রিকেট ট্যালেন্ট হান্ট দ্বিতীয় পর্ব প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় সন্মানে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহানের চিরবিদায় রামগড় ৪৩ বিজিবির অভিযানে  ভারতীয় সিগারেটের ফিল্টার জব্দ

মানিকছড়ির যোগ্যাছোলা ইউপি নির্বাচনে আমেজ নেই চেয়ারম্যানসহ ৫ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত

নিজস্ব প্রতিবেদক (মানিকছড়ি) খাগড়াছড়ি: / ৩০৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৪ জুলাই, ২০২৩

১৭ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার ৩নম্বর যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন।

কিন্তু ইতোমধ্যে স্বতন্ত্র ২ চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ৪জন সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্যপ্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় চেয়ারম্যান, দুই সংরক্ষিত সদস্য ও ২সাধারণ সদস্যসহ ৫জন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে। ফলে নির্বাচনী মাঠে ভোটের আমেজ ভাটা পড়েছে। অন্যদিকে ৯ ওয়ার্ডের মধ্যে ৩টি ওয়ার্ডে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে এবং ৭টি ওয়ার্ডের জন্য সাধারণ সদস্য পদে ভোটগ্রহণ হবে।

গত ৩১ মে যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী গত ১৮ জুন প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এতে আওয়ামী লীগ সমর্থীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে মো. আবদুল মতিন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মো. আমির হোসেন ও মো. আলমগীর হোসেন চৌধুরী নিজ নিজ মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ২৫ জুন প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। ফলে যোগ্যাছোলা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আবদুল মতিন। এদিকে ইউনিয়নের ৪, ৫, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে শাহিনা আক্তার ও ৭, ৮, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে জেসমিন আক্তার এককপ্রার্থী হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংরক্ষিত নারী সদস্য নির্বাচিত হবেন। এছাড়াও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মো. ইউনুছ মিয়া এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মো. জসিম উদ্দিন একক প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হবেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ফলে নারী আসনে ১,২ ও ৩নম্বর ওয়ার্ডে দুইজন এবং ৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্যে পদে ১৬ জন প্রার্থী ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেমেছে।
নির্বাচনী এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মেম্বার পদপ্রার্থীরা নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ঘুরছেন ভোটারদের ধারে ধারে। কিছু কিছু এলাকায় উঠোন বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চালালেও অধিকাংশ এলাকায় শুনশান নীরবতা এবং আমেজহীন নির্বাচনী মাঠ।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী মো. আবদুল মতিন বলেন, চেয়ারম্যান পদসহ আরও ৪ জন সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছে বিধায় নির্বাচনী মাঠে আমেজ নেই।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শওকত আলী চৌধুরী জানান, চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত নারী ও সাধারণ সদস্যসহ মোট ৫জন এককপ্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। আগামি ১৭ জুলাই ভোটগ্রহণ অনুঠিত হবে। ইউনিয়নে মোট ভোটার ১১ হাজার ২৫৪ জন। পুরুষ ভোটার ৫ হাজার ৬৬৩জন এবং নারী ভোটার ৫ হাজার ৫৯১জন।

পিকে/রনি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ