• সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
লামায় ১৫ দিনের ব্যবধানে ফের ২০ শ্রমিককে অপহরণ বান্দরবানে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে সৎ বাবাসহ দুজনের যাবজ্জীবন বান্দরবানে সীমান্তে অবিস্ফোরিত মর্টার শেল উদ্ধার অসহায় মানুষের প্রতি করুণা নয়, তাদের পাশে দাঁড়ানো নৈতিক দায়িত্ব – পলাশ ধর লামায় শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন রামগড়ে যুব রেড ক্রিসেন্টের সমন্বয় সভা অনু্ষ্ঠিত  রামগড় ৪৩ বিজিবির অভিযানে ভারতীয় গাঁজাসহ আটক ১ বান্দরবানের সেনা সহায়তায় নিজ বাড়িতে ফিরে এসেছে কুকি চিনের তান্ডবে ঘরছাড়া গ্রামবাসীরা মানিকছড়িতে কার্প জাতীয় মাছের নার্সারি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কাপ্তাইয়ে ক্রিকেট ট্যালেন্ট হান্ট দ্বিতীয় পর্ব প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় সন্মানে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহানের চিরবিদায় রামগড় ৪৩ বিজিবির অভিযানে  ভারতীয় সিগারেটের ফিল্টার জব্দ

মাদারীপুরে পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন ইউনিয়ন পরিষদ ভবন

মাদারীপুর প্রতিনিধি / ৮৩২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনটি পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে ভবনটির অর্ধেক নদীগর্ভে চলে যায়। বাকী অর্ধেক ভাঙনের মুখে রয়েছে। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ ভবনটির পাশের একটি কমিউনিটি ক্লিনিকও নদী ভাঙনের মুখে রয়েছে। এর আগে ওই এলাকার একটি তিনতলা বিশিষ্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়াও ভাঙনের মুখে রয়েছে ইউনিয়নটির কাজীরসুরা বাজার। এছাড়াও ইতোপূর্বে চলতি বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকার শতাধিক ঘরবাড়ি নদীতে ভেঙে গেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শিবচর উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়নের পদ্মা নদী সংলগ্ন কাজীরসুরা এলাকা। বহু বছর আগে গড়ে উঠা বিস্তীর্ণ এ জনপদে গত কয়েক বছর ধরে পদ্মার ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে অনেক। বর্ষা মৌসুমের শুরু এবং শেষের দিকে এসে ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারন করতে থাকে। এ বছর বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই নদী ভাঙন শুরু হলে ভিটেমাটি হারা হয় অসংখ্য পরিবার। নদী ভাঙনের ফলে বসতভিটা হারিয়ে ভূমিহীন হয়ে পরেছে কাজীরসূরা ও সংলগ্ন এলাকার সাধারন মানুষ। এছাড়াও একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম আশ্রয়কেন্দ্র, মসজিদ, কমিউনিটি ক্লিনিক পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। জিও ব্যাগ ফেলে পানি উন্নয়নবোর্ড ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করলেও স্রোতের তীব্রতার কারনে সেই প্রচেষ্টা সফল হয়নি।
বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নিজাম উদ্দিন বেপারী বলেন, গত রাতে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনটির অর্ধেক নদীতে পরে গেছে। পদ্মার ভাঙনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ নানা স্থাপনা, বসতবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। হুমকীর মুখে রয়েছে পাশের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং বাজার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ