২৯ ডিসেম্বর কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে ‘লামায় অনুমোদনহীন হাতি দিয়ে পাহাড় উজার করছে সাদ্দাম চক্র’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন গাছ ব্যবসায়ী ও লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের বাজার পাড়ার বাসিন্দা সিদ্দিক আলীর ছেলে মোঃ সাদ্দাম হোসেন।
এক প্রতিবাদ লিপিতে তিনি বলেছেন, আমাকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমি ক্ষুদ্র পরিসরে পারমিট নিয়ে বৈধভাবে গাছ ব্যবসা করি, কিন্তু হাতি দিয়ে গাছ পাচারে আমি জড়িত নেই। আমি গ্রামের মানুষের পালিত কাঠ ক্রয় করে তা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করি। গত বছর লামা বন বিভাগ থেকে পালিত হাতির বিষয়ে মামলা হওয়ার পর থেকে এই এলাকায় কোন হাতি নেই। ওই মামলায় যাদের আসামী করা হয়েছে ইতিমধ্যে আদালত থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
মূলত ব্যবসায়ীদের নিজেদের দ্বন্দের জের ধরে কিছু মাুনষ বাহির থেকে সাংবাদিক এনে এই ভুল ও অসত্য নিউজ করিয়েছে। যদি হাতি দিয়ে গাছ টানার বিষয়টি সত্য হতো, তাহলে লামা বন বিভাগ পদক্ষেপ নিত এবং লামার স্থানীয় সাংবাদিকরা অবশ্যই নিউজ করত। লামা উপজেলায় বন বিভাগের কোন সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও রিজার্ভ নেই। এছাড়া ওই নিউজে ব্যবহৃত ছবি গুলো কয়েকবছর আগের এবং এই এলাকার না।
বরং যারা ভুল তথ্য দিয়ে নিউজ করিয়েছে তারা লামার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী আলীকদমের তৈন রিজার্ভ এলাকা হতে নিয়মিত সরকারি কাঠ কেটে পাচার করছে। বিষয়টি জানার পর অভিযান করেছে লামা বন বিভাগ। বন বিভাগের অভিযানে ওই কাঠ চোররা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। মূলত সেই ক্ষোভ থেকে বন বিভাগ ও আমাকে বেকায়দায় ফেলতে এই নিউজ করা হয়েছে।
আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। আমাকে জড়িয়ে অনলাইন পত্রিকায় যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তাহা মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
প্রতিবাদকারী- মোঃ সাদ্দাম হোসেন, পিতা- সিদ্দিক আলী, রূপসী বাজার পাড়া, রূপসীপাড়া ইউনিয়ন, লামা উপজেলা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা, মোবাইল- ০১৮৩৭ ৮৩০ ৯৩১
সম্পাদকঃ এম. শাহীন আলম।। প্রকাশকঃ উম্মে হাবিবা
যোগাযোগ: ০১৬৪৭-৬২৭৫২৬/ ০১৮২৩-৯১৯০৯৫ whatsapp
parbattakantho@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত
পার্বত্য কন্ঠ © ২০১৮-২০২৪ সংরক্ষিত