বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্বাবধানে জে.এম.ঘাট আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ সমাপ্তির পথে। এতে অত্যন্ত আনন্দিত নতুন ভবন পাওয়ার আনন্দে উৎবেলিত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শাপলাপুর জে.এম.ঘাট আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নুর মোহাম্মদ বলেন.. স্থানীয় বিদ্যাউৎসাহী ব্যক্তিবর্গের আন্তরিক চেষ্টায় বিগত ১৯৯৭ সালে মাত্র ৮৭ শতক জমির উপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার লগ্নে টিনের ঘরে ক্লাস করেছে অদ্যবর্তী, আমরা দীর্ঘদিন ভবন না থাকায় শিক্ষার্থীদের শ্রেণী পাঠদানে ভোগন্তির শিকার হয়েছি। অবশেষে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দয়ায় আর আমাদের মহেশখালী কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিক এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ভবন পেয়েছি। বিশেষ করে আমাদের, ১৭ জন শিক্ষক ও ৪৫০ জন কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীর যারা এতদিন ভাঙ্গা টিনের ঘরে ক্লাস করেছে তারা অত্যান্ত আনন্দিত। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও এমপি মহোদয়ের দৃষ্টিতে আমাদের স্কুল এমপিও হয়েছে। দ্রুত ভবনের কাজ শেষ হলে আমাদের শ্রেণী কক্ষের সমস্যা আল্লাহ রহমতে কেটে যাবে।
মহেশখালী উপজেলা মধ্যমিক শিক্ষার একাডেমিক সুপার ভাইজান ফজলুল করিম জানান শাপলাপু ইউনিয়নের জে.এম.ঘাট আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে
৪ তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ সমাপ্তির পথে। শিক্ষা বান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা এঁর আন্তরিক ইচ্ছার, আমাদের কক্সবাজার-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিক-এমপি ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ভবন গুলোর নির্মান হচ্ছে। এ সকর মাদ্রাসা গুলোতে ভবন না থাকায় ও ভাঙ্গাচূড়া শ্রেণী কক্ষের কারনে ভোগান্তি পোহাতে হতো। এখন ভবনগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হলে তাদের দীর্ঘদিনের শ্রেণী কক্ষের সমস্যার সমাধান হবে। সেই সাথে স্কুলের সভা সেমিনার করা সহজ হবে। নতুন এ ভবন গুলোর প্রথম থেকে তিন তলা পর্যন্ত শ্রেণী কক্ষে হিসেবে ব্যবহৃত হবে আর ৪র্থ তলায় হবে হল রুম।
মহেশখালী উপজেলান প্রকৌশলী সবুজ কুমার দে জানান, আমাদের তদারকিতে মহেশখালী উপজেলায় প্রায় স্কুল-মাদ্রসায় একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ সমাপ্তির পথে। জে.এম.ঘাট আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ভবন নির্মাণের চুক্তি মূল্য ধরা হয়েছে ১টি ভবনের নির্মান ব্যায় হবে ৫ কোটি । ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ভবন গুলোর নির্মান কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। করোনা মহামারিসহ বিভিন্ন সমস্যার কারনে নির্মান কাজের গতি কিছুটা বিলম্বিত হলেও। আমরা আশা করি চলতি বছরের সেপ্টেম্বর/অক্টোবর মাসের মধ্যে ঠিকাদার সম্পূর্ণ কাজ শেষ করে স্কুল ভবন কর্তৃপক্ষে নিকট ভবন গুলো বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হবে।
দ্রুত বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার নির্মাণে জোর দাবী জানান শিক্ষার্থীরা।
এম/এস
সম্পাদকঃ এম. শাহীন আলম।। প্রকাশকঃ উম্মে হাবিবা
যোগাযোগ: ০১৬৪৭-৬২৭৫২৬/ ০১৮২৩-৯১৯০৯৫ whatsapp
parbattakantho@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত
পার্বত্য কন্ঠ © ২০১৮-২০২৪ সংরক্ষিত