• শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ফেসবুক স্ট্যাটাস কলেজ ছাত্রের, কর্ণফুলী নদীতে মিলল মরদেহ খাগড়াছড়িতে সংঘাতের জেরে সহিংসতা ও নাশকতা রোধে ১৪৪ ধারা জারি রুখতে হবে ষড়যন্ত্র- আলমগীর কবির গোয়ালন্দে অটোরিকশা সহ চোর চক্রের প্রধান আটক জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধে বান্দরবানে জলবায়ু ধর্মঘট রাঙ্গামাটিতে উপজাতি সন্ত্রাসী কতৃক মসজিদে হামলার প্রতিবাদে লংগদুতে বিক্ষোভ মিছিল খাগড়াছড়িতে সহিংস ঘটনায় নিহত ৩- আহত ৯ খাগড়াছড়ির দীঘিনালার লারমা স্কয়ার দুই পক্ষের বিরোধে বাজারে আগুন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ, বরকল উপজেলায় কমিটি ঘোষণা রামগড়ে বিজিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২ লক্ষ্মীছড়ি কলেজে শিক্ষক পরিষদ গঠন সেনাবাহিনী ও বিদ্যানন্দের উদ্যোগে “এক টাকায় বাজার” 

জাতীয় শোক দিবস অনুষ্ঠানের ছবি পোস্ট করায় বিএনপি নেতাকে কারণ দর্শনোর নোটিশ

জিএম ইব্রাহীম, হাতিয়া (নোয়াখালী) / ১৫৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৩

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আয়েজিত প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকা এবং ছবি তুলে নিজের ফেইজবুকে পোষ্ট করায় নোয়াখালীর হাতিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি কাজি আব্দুর রহিমকে কারন দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে জেলা বিএনপি।
বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট আবদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই নোটিশ দেওয়া হয়। কাজি আবদুর রহিমের প্রতি লেখা নোটিশে দলীয় শৃংখলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। এই বিষয়ে আগামী ৭ দিনের মধ্যে জেলা বিএনপির কাছে জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়।
কাজী আবদুর রহিম হাতিয়া পৌরসভা বিএনপির সভাপতি। তিনি হাতিয়া রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবী প্রভাষক।
হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক প্রকৌশলী তানভির উদ্দিন রাজিব জানান, কাজী আবদুর রহিম মাদ্রাসায় চাকরি করেন। সে ক্ষেত্রে জাতীয় প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকতে পারেন। কিন্তু তিনি সেই অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি নিজের ফেইজবুকে পোষ্ট করে যে ভাবে প্রচার করেছেন তা অত্যান্ত আপত্তিকর। কারন এটি জাতীয় প্রোগ্রামের পাশাপাশি দলীয় প্রোগ্রামও। এতে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি জেলা বিএনপির দৃষ্টিতে আসায় তাকে শোকজ করা হয়েছে।

এদিকে কাজী আবুদর রহিমের পোষ্টকরা সেই ছবি গুলো তার ফেইজবুকে এখন আর পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি তা মুচে পেলেছেন। তবে বিএনপি নেতা কর্মীরা স্কিনসর্ট করে সেই ছবি সোশাল মিডিয়ায় দিয়ে তার বিরুদ্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্দ্বতনের কাছে আবেদন করছেন।

এই বিষয়ে কাজী আবদুর রহিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি একটি মাদ্রাসায় চাকরি করি। এটি একটি জাতীয় প্রোগ্রাম। তাতে আমি উপস্থিত থাকতেই পারি। তাছাড়া জাতীয় নেতাদের (বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমান) ছোট করে দেখার কোন সূযোগ নেই। জাতীর জনকের কথা বাদ দিলে এই দেশের ইতিহাস হয় না।

এই বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে। কাজী আবদুর রহিমকে ৭ দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। জবাব পেলে দলের সাংগঠনিক বিধি অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ