• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কেএনএফ’র সন্ত্রাসী তৎপরতার প্রতিবাদ জানিয়েছে ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রুমায় তুমুল গোলাগুলি আতঙ্ক, হতাহতের শঙ্কা বর্ণাঢ্য আয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের খাগড়াছড়ি জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত মহালছড়িতে বৈসাবি ফুটবল টুর্নামেন্টে অংম্রাং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন বান্দরবানে জলবায়ু ধর্মঘট করেছে ইয়ুথনেট বান্দরবানে যৌথ অভিযানে গণগ্রেফতার ও হয়রানির প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে পিসিপির বিক্ষোভ মিছিল মানিকছড়িতে সাংগ্রাই উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী বলি খেলা অনুষ্ঠিত সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রার্থীদের সবর উপস্থিতি অসাম্প্রদায়িক ও স্মার্ট জনপদ গড়ার অঙ্গীকার তীব্র দাবদাহ বিদ্যুৎ বিভ্রাট পোল্ট্রি খামারে হাঁসফাঁস অবস্থা! খাগড়াছড়ি পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সম্মেলন ২০ এপ্রিল

খোলা আকাশের নিচে শিক্ষার্থীদের পাঠদান

স্টাফ রির্পোটারঃ / ১৪৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩

ঘুর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে খাগড়াছড়ি পানছড়ি উপজেলার ২ নম্বর চেংগী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) বড় কলক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনের টিনের চাল উড়ে গেছে। ফলে খোলা আকাশের নিচেই চলছে পাঠদান।

শিক্ষার্থীরা কষ্ট নিয়ে পড়া-শুনা করছে। কখন যে আবার ঘুর্ণিঝড়ের থাবায় বিদ্যালয়ের বাকী অংশটুকু ধসে পড়ে যায় তা নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে আছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পানছড়ি উপজেলার ২ নম্বর চেংগী ইউপির বড় কলক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক কক্ষে খুদে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা করছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসাইন বলেন, বিদ্যালয়ের চার কক্ষ বিশিষ্ট পুরাতন পাকা ভবনটির একটিতে অফিস কক্ষ, একটি প্রাক-প্রাথমিক ও বাকী দুটি শ্রেণিকক্ষ।

শ্রেণিকক্ষের সংকুনালের কারণে এলজিইডি থেকে ২০২১ সালে একটি পাকা টিন সেড শ্রেণিকক্ষ ও বিশ্রামাগার নির্মাণ করে দেওয়া হয়। গত ২ এপ্রিল দিবাগত রাতে ঘূর্ণিঝড়ে ২০২১ সালে এলজিইডির নির্মিত সেড দুটির চাল দুমড়ে-মুচড়ে উড়িয়ে নিয়ে যায়। তাই ৩ এপ্রিল ৫ম শ্রেণির পাঠদান খোলা আকাশের নিচে নিতেই নিতে হচ্ছে।

৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সততা, বৈশাখি ও ত্রয়া চাকমা জানায়, বিদ্যালয়ের চাল উড়িয়ে নিয়ে গেছে তাই আমরা খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করছি। রোদে-বাতাসে পড়াশুনা করতে সমস্যা হয়। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়লে ক্লাস বন্ধ হয়। দ্রুত শ্রেণি কক্ষ নির্মাণ করা প্রয়োজন।

উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার সঞ্চয়ন চাকমা বলেন, আমি ঘটনাস্থলে এসে সব দেখেছি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে আবেদন দিতে বলেছি। আবেদনটা পেলেই জরুরি ভিত্তিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর পাঠানো হবে।

পানছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবাইয়া আফরোজ বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে সরেজমিনে গিয়ে দেখার জন্য বলেছি। তাছাড়া ব্যাপারটি আন্তরিকতার সহিত দেখা হবে।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ