• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রামগড় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন যারা কেএনএফের সংশ্লিষ্টতার সন্দেহে ছাত্রলীগের সভাপতি সহ ৭ জন কারাগারে অবৈধ দখলদার হতে ময়লা ডাম্পিং ও সেড নির্মাণের জায়গা উদ্ধারে মানববন্ধন কাপ্তাই উপজেলা সদরে হাঁসের খামারে ধরা পড়লো ১৪ ফুট লম্বা অজগর : কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত  কাপ্তাই লেকে পানি স্বল্পতায় কাপ্তাই-  বিলাইছড়ি নৌ রুটে  নৌ চলাচল ব্যাহত বান্দরবানের রুমায় সেনা অভিযানে কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত খাগড়াছড়ি জেলা পু‌লিশের সকল স্ত‌রে শ্রেষ্ঠ হয়েছে মাটিরাঙ্গা সা‌র্কেল ও থানা কাপ্তাইয়ে উপকারভোগীদের মাঝে ঋণের চেক বিতরণ  গোয়ালন্দে গণহত্যাকাণ্ডে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন মানিকছড়িতপ ইয়ুথ দলের অভিজ্ঞতা বিনিময় ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্টিত

১৭ই মার্চে ১৭টি ঘর উপহার দিনেল জোন অধিনায়ক-জাহিদুল করিম

লোকমান হোসেন: / ১৭৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ১৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩তম জন্মদিন এবং শিশু দিবস উপলক্ষে যামিনীপাড়া জোনের আওতাধীন এলাকার ১৭টি গৃহহীন পরিবারের মাঝে ১৭টি নতুন ঘর (বাথরুম ও রান্নাঘরসহ) উপহার প্রদান জোন অধিনায়ক লে: কর্নেল এবিএম জাহিদুল করিম।

এর আগে যামিনীপাড়া জোনের আওতাধীন এলাকার বিভিন্ন গৃহহীন অসহায় পাহাড়ি ও বাঙালিগণ নতুন ঘরের জন্য জোন কমান্ডার, যামিনীপাড়া জোন (২৩ বিজিবি) এর নিকট আবেদন করে। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে জানা যায় যে, আবেদনকারী ব্যক্তিগণ প্রকৃত পক্ষেই অন্যের ঘরে, ভাঙ্গা এবং জীর্ণশীর্ণ ঘরে বসবাস করে আসছে। এমতাবস্থায়, শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় জোন কমান্ডারের নির্দেশনা অনুযায়ী জোনের নিবিড় তত্ত্বাবধানে মোট ১৭টি নতুন ঘর তৈরির কার্যক্রম শুরু করা হয়। এপেক্ষিতে ১৮ মার্চ শনিবার বিএ-৬৫৯৭ লেঃ কর্নেল এ বি এম জাহিদুল করিম ১৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩তম জন্মদিন এবং শিশু দিবস উপলক্ষে ১৭টি গৃহহীন পরিবারের মাঝে এই ১৭টি নতুন ঘর (বাথরুম ও রান্নাঘরসহ) উপহার দিয়েছেন। আর্ত মানবতার সেবায় জোন কমান্ডার কর্তৃক নতুন ঘর উপহার প্রদানে স্থানীয় জনসাধারণ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এছাড়াও নতুন ঘর উপহার প্রাপ্ত পাহাড়ি ও বাঙালিগণ মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়ে আনন্দে আপ্লুত ও আত্মহারা। আনন্দ অশ্রুসিক্ত নয়নে জোন কমান্ডার এবং জোনের সকল কার্যক্রমে পাহাড়ি ও বাঙালি সকলেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য, প্রত্যেকটি ঘর তৈরি বাবদ আনুষাঙ্গিক খরচ সহ মোট ৬৮,৫০০/- (আটষট্টি হাজার পাঁচশত) টাকা ব্যয় হয়। সর্বমোট (১৭X ৬৮৫০০/-) = ১১,৬৪,৫০০/- (এগারো লক্ষ চৌষট্টি হাজার পাঁচশত) টাকা ব্যয় হয়।

এই ১৭ পরিবারের মৌলিক অধিকার মাথা গোচার ঠাই নতুন ঘরগুলি ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার সময় স্থানীয় তিন ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ