শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৬:৪৫ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ

হ্যাঁ, এলাকা আমার, খবর আমার, পত্রিকা আমার। সাফল্যের ২ বছর শেষে ৩ তম বছরে দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ। নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সবচেয়ে বেশি স্থানীয় সংস্করন নিয়ে "দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ" বিশ্লেষন আমাদের, সিদ্ধান্ত আপনার। দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ পত্রিকায় শুন্য পদে সংবাদদাতা নিয়োগ চলছে। আপনার এলাকায় শুন্য পদ রয়েছে কিনা জানতে কল করুনঃ 01647627526 অথবা ইনবক্স করুন আমাদের পেইজে। ভিজিট করুনঃ parbattakantho.com দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ। সত্য প্রকাশে সাহসী যোদ্ধা আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়বো

হাতিয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ গ্রেফতার ১

জিএম ইব্রাহীম  (স্টাফ রিপোর্টার) হাতিয়া নোয়াখালী 
  • প্রকাশিত : বুধবার, ৮ মার্চ, ২০২৩
  • ৪৬ জন পড়েছেন
নোয়াখালীর হাতিয়ায় ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ুয়া মাদ্রাসার এক ছাত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগ উঠেছে আরিফ উদ্দিন (২২) ও তার দুই সহযোগীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় হেজু নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার  সকালে এবিষয়ে হাতিয়া থানায় ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ৩ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে থানায় মামলা দায়ের করেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাতিয়া উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শরীফ মার্কেটের পাশে পরিত্যাক্ত একটি বাড়িতে ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। মামলার ১নং আসামী আরিফ উদ্দিন (২২) হাতিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষীদিয়া গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে। সহযোগী মো: হারুন (২৮) বুড়িরচর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কালীরচর গ্রামের মো: হেজু মাঝির ছেলে।আটক অপর সহযোগী অটো রিক্সা চালক মো: হেজু (২৬) বুড়িরচর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের একই গ্রামের মো: নুরুল আমিনের ছেলে। মামলার বাদী মাদরাসা ছাত্রীর বাবা বলেন, আমার মেয়ে হাতিয়া দারুল উলুম কামিল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে। গত বৃহস্পতিবার সকালে সে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে ১ ও ২ নং আসামি  আরিফ ও হারুন মাদ্রাসার সামনে আসিয়া তাকে ফুসলাইয়া প্রলোভন দেখাইয়া ৩নং আসামি  হেজুর অটো রিক্সা করিয়া প্রথমে লালচর তারপর কমলার দিঘীর এলাকায় গুরাগুরি করিয়া সন্ধ্যার সময় শরিফ মার্কেটের পাশে পরিত্যাক্ত একটি বাড়ীতে নিয়া আটক করে। এসময় হারুন ও হেজুর সহযোগিতায় আরিফ আমার মেয়েকে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করেন।
তিনি আরো জানান, পরের দিন সকালে তারা আমার মেয়েকে বুড়িরচরের ধনুমার্কেট আমার মেয়ের বান্দবীর বাড়ীর সামনে রেখে যায়। তাকে চট্টগ্রাম নিয়ে বিয়ে করার প্রলোভন দেখায় এবং ধর্ষণের কথা কাউকে বলতে নিষেধ করে, বললে তার অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলবে বলে হুমকি দেয়। পরে মেয়ে বাড়িতে আসলে তাকে জিজ্ঞাসা করলে সে তার মায়ের কাছে ঘটনাটি বলে। তখন আমার স্ত্রী আমাকে বিষয়টি জানালে আমি চট্টগ্রাম থেকে এসে সমাজের সকলকে জানায়, পরে সবার পরামর্শে থানায় মামলা করি।
এ বিষয়ে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মেয়ের বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছে। মামলার ৩নং আসামী হেজুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এম/এস

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই পোর্টালের কোনো খেলা বা ছবি ব্যাবহার দন্ডনীয় অপরাধ।
কারিগরি সহযোগিতায়: ইন্টাঃ আইটি বাজার
iitbazar.com