শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০২:৪৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ

হ্যাঁ, এলাকা আমার, খবর আমার, পত্রিকা আমার। সাফল্যের ২ বছর শেষে ৩ তম বছরে দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ। নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সবচেয়ে বেশি স্থানীয় সংস্করন নিয়ে "দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ" বিশ্লেষন আমাদের, সিদ্ধান্ত আপনার। দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ পত্রিকায় শুন্য পদে সংবাদদাতা নিয়োগ চলছে। আপনার এলাকায় শুন্য পদ রয়েছে কিনা জানতে কল করুনঃ 01647627526 অথবা ইনবক্স করুন আমাদের পেইজে। ভিজিট করুনঃ parbattakantho.com দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ। সত্য প্রকাশে সাহসী যোদ্ধা আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়বো

কামিতারপাড়া পুকুরে শাপলার মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য মন কাড়ে মানুষের

হ্যাপী করিম, স্টাফ রিপোর্টার (মহেশখালী) কক্সবাজার:
  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০২২
  • ৭৭ জন পড়েছেন

শাপলার রঙ্গে রঙ্গিন কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার কামিতারপাড়া পুকুর। ষড় ঋতুর এই দেশে বাংলার প্রকৃতি নতুন রূপে সাজে ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে। সবুজ পত্রপল্লবে ছেয়ে যায় বৃক্ষরাজি। পুকুর জলাশয়ে থাকা জলজ উদ্ভিদগুলো প্রাণ ফিরে পায়। শীতের আগমন না ঘটলেও আবহমান গ্রাম বাংলার প্রকৃতি সেজেছে পদ্ম ও লাল শাপলার। ভোরের আলো ফুটতেই বিলের পানিতে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে যায় পদ্ম ও শাপলা। সেই সাথে নানা প্রজাতির পাখীর কিচির মিচির কোলাহলে ঘুম ভাঙ্গে বিলের আশপাশের মানুষদের। শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। আর এই শাপলা গ্রাম গঞ্জের রূপ প্রকৃতির অলংকার ও বটে। প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া লাল শাপলা পদ্মফুল সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। দেখলে মনে হয় এ যেন লাল শাপলার রাজ্য।

বলছি মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের কামিতারপাড়া এলাকার প্রধান সড়ক পথ থেকে উত্তরে পুকুরের দূরত্ব আনুমানিক ১০/১৫ মিনিট পায়ে হেঁটে গেছে পুকুরে শাপলা আর শাপলা, সকালে সূর্য্য প্রখর হওয়ার পর আস্তে আস্তে বুজে যায় শাপলা, ফোঁটে রাতের বেলা। সৌন্দর্য উপভোগ করতে এসে সাতসকালে সাংবাদিক দম্পতি ছুটে যান আঁধার কাটিয়ে। সৌন্দর্য পিপাসু জাতীয় দৈনিক দেশবাংলা প্রতিনিধি নুরুল করিম ও দৈনিক রূপালী সৈকতের স্টাফ রিপোর্টার বদরুন্নেসা সুখি (হ্যাপী করিম) শাপলার পুকুর অপরূপ সৌন্দর্যে ভরপুরে সরজমিনে দেখা যায় পুকুর জুড়ে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে লাল শাপলা।

বর্ষার শুরুতে প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম নেয় অসংখ্য শাপলা। আগাছায়ও ভরে গেছে। শ্রাবণের শেষের দিকে শাপলায় ফুল ফুটতে শুরু করে। কার্তিক মাসের শেষে দিকে পুকুরে পানি থাকতে থাকতেই শাপলাসহ যাবতীয় আগাছা পরিস্কার করেন স্থানীয়রা। অগ্রাহায়নে শুকিয়ে যায় পুকুর।

স্থানীয় শফিউল আলম জানান, পুরো বিল যেন লাল শাপলা এবং গোলাপী আর সাদা রংয়ের পদ্ধফুলে ভরে উঠে। এযেন বিধাতার এক অপরূপ সৃষ্টি, যা দেখলে যে কারো মন জুড়িয়ে যায়। আগত স্থানীয় ও পথচারীগণ যে যার মত করে লাল শাপলা ও পদ্মবিলের সৌন্দর্য উপভোগ করেন আর মোবাইল ক্যামেরায় ফ্রেমে বন্দি করে প্রচার করছেন এ বিলের অপরূপ দৃশ্য।

এম/এস

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই পোর্টালের কোনো খেলা বা ছবি ব্যাবহার দন্ডনীয় অপরাধ।
কারিগরি সহযোগিতায়: ইন্টাঃ আইটি বাজার
iitbazar.com