বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৬:৫৮ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ

হ্যাঁ, এলাকা আমার, খবর আমার, পত্রিকা আমার। সাফল্যের ২ বছর শেষে ৩ তম বছরে দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ। নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সবচেয়ে বেশি স্থানীয় সংস্করন নিয়ে "দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ" বিশ্লেষন আমাদের, সিদ্ধান্ত আপনার। দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ পত্রিকায় শুন্য পদে সংবাদদাতা নিয়োগ চলছে। আপনার এলাকায় শুন্য পদ রয়েছে কিনা জানতে কল করুনঃ 01647627526 অথবা ইনবক্স করুন আমাদের পেইজে। ভিজিট করুনঃ parbattakantho.com দৈনিক পার্বত্য কন্ঠ। সত্য প্রকাশে সাহসী যোদ্ধা আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়বো

গুইমারায় নিজ উদ্যোগে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্টা করলেন- চাইথোয়াই চৌধুরী

রিপন সরকার নিজস্ব প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি:
  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২৭৭ জন পড়েছেন

খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের বৈদ্য পাড়া দূর্গম এলাকায় ব্যক্তিগত উদ্যােগে বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্টা করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী।

এলাকাবাসী জানান,হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডটি ৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত এই ওয়ার্ডে কোমলমতি শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষার জন্য কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই বৈদ্যপাড়া, নাইক্কাপাড়া,মগবৈদ্য পাড়া, চাকমা বৈদ্য পাড়া,তাইন্দং পাড়া এই পাঁচটি গ্রামের ছোট্র ছোট্র শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হলে পাহাড়ী দূর্গম আঁকা বাঁকা রাস্তা জঙ্গলে ঘেরা পথ পাড়ি দিয়ে ৩কি:মি:দূরে বড়তলি পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হতো অনেক কষ্ট করে।
বিষয়টি একদিন হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরীকে জানালে তিনি সরোজমিনে গিয়ে এলাকা বাসীদের মতামতের ভিত্তিতে দূর্গম এলাকার ছোট্র ছোট্র শিক্ষাথীদের সুবিধার জন্য একটি বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্টা করা হয়েছে।
হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী বলেন,দুর্গম এলাকার অবহেলিত পাঁচ গ্রামের প্রায় ৪ শতাধীক পরিবারের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া শতাধিক কোমলমতি শিক্ষার্থী তিন কিলোমিটার দূরে দুর্গম পাহাড়ী পথ পাড়ি দিয়ে পাঁয়ে হেঁটে বড়তলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হয় পাঠদানের জন্য। শিশুদের কষ্ট লাঘবের জন্য। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৮ সালে ব্যক্তিগত উদ্যােগে নিজস্ব অর্থায়নে পাড়াবাসীদের সহযোগিতায় বৈদ্য পাড়া বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের জন্য একটি জায়গা নির্ধারন করে সেখানে একটি টিনসেড ভেড়ার ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি।
বর্তমানে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে এখানে। শিক্ষকরা স্থানীয় ব্যবসাসহ অন্যান্য কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। অনেকটা স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে চারজন শিক্ষকের মাধ্যমে বিদ্যালয়টিতে পাঠদান চলছে মাঝে মধ্যে বিভিন্ন দিবসে আমি আমার ব্যাক্তিগত পক্ষ থেকে এবং সেনাবাহিনীর ও কিছুটা সহযোগিতা করে থাকে। তবে বিদ্যালয়টির সরকারি পাঠদানের অনুমতি রয়েছে। বিদ্যালয়টি সরকারি হলে বৈদ্যপাড়া বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টির মানসম্মত সু-শিক্ষা সুনিশ্চিত হবে বলে আমি মনে করি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই পোর্টালের কোনো খেলা বা ছবি ব্যাবহার দন্ডনীয় অপরাধ।
কারিগরি সহযোগিতায়: ইন্টাঃ আইটি বাজার
iitbazar.com