• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রামগড় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন যারা কেএনএফের সংশ্লিষ্টতার সন্দেহে ছাত্রলীগের সভাপতি সহ ৭ জন কারাগারে অবৈধ দখলদার হতে ময়লা ডাম্পিং ও সেড নির্মাণের জায়গা উদ্ধারে মানববন্ধন কাপ্তাই উপজেলা সদরে হাঁসের খামারে ধরা পড়লো ১৪ ফুট লম্বা অজগর : কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত  কাপ্তাই লেকে পানি স্বল্পতায় কাপ্তাই-  বিলাইছড়ি নৌ রুটে  নৌ চলাচল ব্যাহত বান্দরবানের রুমায় সেনা অভিযানে কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত খাগড়াছড়ি জেলা পু‌লিশের সকল স্ত‌রে শ্রেষ্ঠ হয়েছে মাটিরাঙ্গা সা‌র্কেল ও থানা কাপ্তাইয়ে উপকারভোগীদের মাঝে ঋণের চেক বিতরণ  গোয়ালন্দে গণহত্যাকাণ্ডে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন মানিকছড়িতপ ইয়ুথ দলের অভিজ্ঞতা বিনিময় ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্টিত

গুইমারায় নিজ উদ্যোগে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্টা করলেন- চাইথোয়াই চৌধুরী

রিপন সরকার নিজস্ব প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি: / ৪০২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের বৈদ্য পাড়া দূর্গম এলাকায় ব্যক্তিগত উদ্যােগে বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্টা করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী।

এলাকাবাসী জানান,হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডটি ৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত এই ওয়ার্ডে কোমলমতি শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষার জন্য কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই বৈদ্যপাড়া, নাইক্কাপাড়া,মগবৈদ্য পাড়া, চাকমা বৈদ্য পাড়া,তাইন্দং পাড়া এই পাঁচটি গ্রামের ছোট্র ছোট্র শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হলে পাহাড়ী দূর্গম আঁকা বাঁকা রাস্তা জঙ্গলে ঘেরা পথ পাড়ি দিয়ে ৩কি:মি:দূরে বড়তলি পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হতো অনেক কষ্ট করে।
বিষয়টি একদিন হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরীকে জানালে তিনি সরোজমিনে গিয়ে এলাকা বাসীদের মতামতের ভিত্তিতে দূর্গম এলাকার ছোট্র ছোট্র শিক্ষাথীদের সুবিধার জন্য একটি বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্টা করা হয়েছে।
হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী বলেন,দুর্গম এলাকার অবহেলিত পাঁচ গ্রামের প্রায় ৪ শতাধীক পরিবারের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া শতাধিক কোমলমতি শিক্ষার্থী তিন কিলোমিটার দূরে দুর্গম পাহাড়ী পথ পাড়ি দিয়ে পাঁয়ে হেঁটে বড়তলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হয় পাঠদানের জন্য। শিশুদের কষ্ট লাঘবের জন্য। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৮ সালে ব্যক্তিগত উদ্যােগে নিজস্ব অর্থায়নে পাড়াবাসীদের সহযোগিতায় বৈদ্য পাড়া বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের জন্য একটি জায়গা নির্ধারন করে সেখানে একটি টিনসেড ভেড়ার ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি।
বর্তমানে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে এখানে। শিক্ষকরা স্থানীয় ব্যবসাসহ অন্যান্য কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। অনেকটা স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে চারজন শিক্ষকের মাধ্যমে বিদ্যালয়টিতে পাঠদান চলছে মাঝে মধ্যে বিভিন্ন দিবসে আমি আমার ব্যাক্তিগত পক্ষ থেকে এবং সেনাবাহিনীর ও কিছুটা সহযোগিতা করে থাকে। তবে বিদ্যালয়টির সরকারি পাঠদানের অনুমতি রয়েছে। বিদ্যালয়টি সরকারি হলে বৈদ্যপাড়া বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টির মানসম্মত সু-শিক্ষা সুনিশ্চিত হবে বলে আমি মনে করি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ