• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বান্দরবানে জলবায়ু ধর্মঘট করেছে ইয়ুথনেট বান্দরবানে যৌথ অভিযানে গণগ্রেফতার ও হয়রানির প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে পিসিপির বিক্ষোভ মিছিল মানিকছড়িতে সাংগ্রাই উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী বলি খেলা অনুষ্ঠিত সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রার্থীদের সবর উপস্থিতি অসাম্প্রদায়িক ও স্মার্ট জনপদ গড়ার অঙ্গীকার তীব্র দাবদাহ বিদ্যুৎ বিভ্রাট পোল্ট্রি খামারে হাঁসফাঁস অবস্থা! খাগড়াছড়ি পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সম্মেলন ২০ এপ্রিল ব্যাংকে হামলা: ১৮ নারীসহ ৫৩ কেএনএফ সন্ত্রাসীর রিমান্ড মঞ্জুর মানিকছড়িতে মোবাইল কোর্টে জরিমানা নতুন বাজার আনন্দ মেলা খেলার মাঠে গোলবার প্রদান করলেন কাপ্তাই সেনা জোন চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ এর অভিযানে সি আর মামলার ৭ আসামী গ্রেপ্তার

মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই সড়কের ড্রেন নির্মাণ

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, নিজস্ব সংবাদদাতা, লামা: / ৮০৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বান্দরবানের লামা উপজেলা শহরে বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ১১ কোটি টাকার সড়ক উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। লামা বাজারের চৌরাস্তা মোড় থেকে লাইনঝিরি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কে ১১ কোটি টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ করছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ বান্দরবান। এই কাজের লামা বাজারের ছোট নুনারবিল মার্মা পাড়া সংলগ্ন রাস্তার পূর্ব পাশে নতুন ড্রেন নির্মাণ হচ্ছে।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তা প্রশস্ত করায় পাশের বিদ্যুতের পিলারটি বর্তমান ড্রেনের মাঝখানে পড়েছে। আশপাশের মানুষ বলছে, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে পিলার সরিয়ে ড্রেনের কাজ করা যেত। কিন্তু সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন দায়সারাভাবে পিলারটি ড্রেনের মাঝখানে রেখেই ড্রেনের কাজ শেষ করছে। ড্রেনের দু’পাশে ওয়াল তোলা হলে বিদ্যুতের পিলারটি ড্রেনের মাঝে পড়বে। তখন এই ড্রেন দিয়ে পানি যাবে কিভাবে ? এমনটা ভাবছেন স্থানীয়রা।

এদিকে, এই উন্নয়ন কাজটি শুরুর পর থেকে হাজারও অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে বলেও জানায় বাজার ব্যবসায়ীরা। ড্রেন নির্মাণে সিলেট পাথর ও বালু ব্যবহার করার কথা থাকলে তা না করে লোকাল বালু ও নিম্নমানের পাথর ব্যবহার হচ্ছে। ভালো মানের সিমেন্ট ব্যবহারের পরিবর্তে আরামিট ব্র্যান্ডের সিমেন্ট ব্যবহার হচ্ছে। এছাড়া কাদা ও পানিতে হচ্ছে ঢালাই। কাউকে বলেও কোন প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছেনা।

এই বিষয়ে কথা হয় এই কাজের দায়িত্বরত অফিসার বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী পুণেন্দু বিকাশ চাকমার সাথে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়টি আমি অবগত নয়। স্থানীয়রা বলছে, কাজটি শুরুর পর থেকে সওজ বিভাগের দায়িত্বরত কোন অফিসারকে দেখা যায়নি। অফিসের কর্মচারী ও ড্রাইভাররা ইঞ্জিনিয়ারের দায়িত্ব পালন করছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ