• বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কমলনগরে গৃহবধূকে ঘর থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে সুন্নীয়াতের প্রত‍্যয়ে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ প্রার্থী হয়েছেন মীর মো. আবু বাকার চরনিশিবয়ড়া কবরস্থানে জামায়াতের অনুদান প্রদান কুমিল্লা-৯ আসনে তরিকত ফেডারেশনের প্রার্থী হলেন সৈয়দ ড. রেজাউল হক চাঁদপুরী স্বপ্নসারথি দলের জীবন দক্ষতা উন্নয়ন সেশন ও আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ  অনুষ্ঠিত সোনাইপুল বাজার উন্নয়নে মেয়র রফিকুল আলমের আর্থিক অনুদান প্রদান কলাবতী শাড়ি আগামীতে রপ্তানি হবে – শাহ্ মোজাহিদ মাটিরাঙার দুই ইটভাটায় দেড় লাখ টাকা জরিমানা সিরাজগঞ্জে  বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস  উপলক্ষ্যে র‍্যালি  প্রদর্শন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠি রামগড়ে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ

দৌলতদিয়া টার্মিনালে ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও নৌ পুলিশ ফাড়ির মাঝে দোকানে ৬ লক্ষ টাকা চুরি

সাইফুর রহমান পারভেজ,গোয়ালন্দ(রাজবাড়ী) প্রতিনিধি: / ৪৭৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া টার্মিনালের ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও নৌ পুলিশ ফাড়ির মাঝে মেসার্স মাষ্টার টেলিকম এন্ড ফাম্মের্সীতে বুধবার দিবাগত রাতে দুধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে।
জানা যায়, দোকানের মালিক মো.আমিনুল ইসলাম আমিন (৪৫) দৌলতদিয়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের কয়েক গজ দুরে দীর্ঘ দিন মোবাইল ব্যাংককিং ,ফ্লাক্সি লোড ও ঔষুধের ব্যবসা করে আসছিলো। সে গভীর রাত পর্ষন্ত দোকান খুলে ব্যবসা করলেও কয়েক দিন জ্বর ঠান্ডায় আক্রান্ত হওয়ায় শারেরীক ভারে অসুস্থ থাকায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০ ঘটিকার সময় দোকানের দুই ড্রয়ারের মধ্যে ছয় লক্ষ টাকা ও কয়েক টি মোবাইল সেট রেখে সার্টারে তালা মেরে বাড়ী চলে যায়। পরের দিন শুকুরবার সকাল ৯ ঘটিকার সময় দোকানের তালা খুলে ভিতরে গিয়ে দেখে ড্রয়ার দুটি এলোমেলো অবস্থায় পড়ে[ রয়েছে। চোর চক্র দোকানের চালের টিন ও সেলিং কেটে ড্রয়ারের মধ্যে থাকা নগদ ছয় লক্ষ টাকা নিয়ে গেছে। তবে কয়েক টি মোবাইল সহ দোকানের সকল মালামাল অক্ষত রয়েছে।
মাষ্টার টেলিকম এন্ড ফাম্মের্সীর মালিক মো.আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, দীর্ঘ দিন যাবত আমি ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পাশে দোকান দিয়ে সকল প্রকার মোবাইল ব্যাংককিং ও ঔষুদের ব্যবসা করে আসছি । বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে দুই টি ড্রয়ারে নগদ টাকা ও কয়েক টি মোবাইল ফোন রেখে বাড়ী গেলে সকালে দোকান খুলে দেখি সব কিছুই ঠিক রয়েছে শুধু নগদ ছয় লক্ষ টাকা নাই। এ বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।
এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা গোয়ালন্দ ঘাট থানার এস আই মো. ইকবাল আহাম্মেদ খান বলেন, দোকান চুরির বিষটি তদন্ত চলছে। ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সিসি টিভি ক্যামেরা পর্ষবেক্ষন করে চোর চক্রটি সনাক্তের চেষ্টা চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ